খুঁজুন
                               
মঙ্গলবার, ৬ মে, ২০২৫, ২৩ বৈশাখ, ১৪৩২

গুজবের বিরুদ্ধে হানিয়া হাকিমের কড়া প্রতিবাদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৯:২৬ অপরাহ্ণ
গুজবের বিরুদ্ধে হানিয়া হাকিমের কড়া প্রতিবাদ

ভারত-পাকিস্তানের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের রেশ বরাবরই গিয়ে পড়ে দুই দেশের বিনোদন অঙ্গনে। বিশেষ করে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর চাপ বাড়ে প্রতিবারই। ২০১৬ সালে উরির হামলার পর ভারতের পক্ষ থেকে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর জারি করা হয় নিষেধাজ্ঞা, যা বহাল ছিল ২০২৩ সাল পর্যন্ত। চলটি বছরের ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহত হন ২৬ জন পর্যটক। এ ঘটনার পর ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে দুই দেশের সম্পর্ক। পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়ায় আবারও আঙুল তোলা হচ্ছে পাকিস্তানি শিল্পীদের দিকে।

এনডিটিটি থেকে জানা যায়, এ সময় বলিউডে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ফাওয়াদ খান অভিনীত ‘আবির গুলাল’ আটকে দেয়া হয়। হানিয়া আমিরের অভিনয় করার কথা ছিল দিলজিৎ দোসাঞ্জের সঙ্গে ‘সর্দারজি থ্রি’-তে, সেই প্রকল্পও পড়ে গেছে অনিশ্চয়তায়। শুধু তাই নয়, আলি জাফর, সজল আলী, ইকরা আজিজ, ইমরান আব্বাসসহ একাধিক পাকিস্তানি তারকার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ভারতে ব্লক করে দেয়া হয়েছে।

অন্যদিকে, গুজব উঠেছে অভিনেত্রী হানিয়া আমির নাকি কাশ্মীর হামলার পেছনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্টতার কথা বলেছেন এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে পাকিস্তানি শিল্পীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে অনুরোধ জানিয়েছেন। এই অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন হানিয়া। তিনি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে এক বিবৃতিতে বলেন, ‘সম্প্রতি আমার নামে একটি মিথ্যা বিবৃতি ছড়ানো হয়েছে। আমি এমন কিছু বলিনি। পুরো বিষয়টি সাজানো এবং বিভ্রান্তিকর।’

তিনি আরও বলেন, ‘এটা খুবই সংবেদনশীল সময়। যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের জন্য আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত। এ ঘটনায় সমবেদনা প্রয়োজন, রাজনৈতিক দোষারোপ নয়। সন্ত্রাসীদের কাজের দায় কোনো দেশ বা তার সাধারণ নাগরিকদের ওপর চাপানো ঠিক নয়। প্রমাণ ছাড়া দোষারোপ বিভাজন আরও বাড়িয়ে তোলে।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ও তথ্য বিকৃতির যে ধারা চলছে, তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন হানিয়া আমির। এই সময় অভিনেত্রীকে শান্ত থাকতে বলছেন তার ভক্তরা।

ইলন মাস্কের এক্সে চাকরির সুযোগ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৯:৩৪ অপরাহ্ণ
ইলন মাস্কের এক্সে চাকরির সুযোগ

প্রযুক্তি জগতের অন্যতম আলোচিত ব্যক্তিত্ব ইলন মাস্ক তার ‘এক্স’ প্ল্যাটফর্মে কর্মী নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি “হার্ডকোর” সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারদের সেরা কাজ প্রদর্শনের মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। এরই মধ্যে এক্সে এ বিষয়ে একটি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছেন তিনি।

মাস্ক এক্স পোস্টে লিখেছেন, ‘আপনি যদি একজন ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হন আর সবকিছুর জন্য অ্যাপটি তৈরি করতে চান, তাহলে আপনার সেরা কাজটি ই-মেইলে (code@x. com) পাঠিয়ে আমাদের সঙ্গে যোগ দিন। আপনি কোন স্কুলে গেছেন বা কোথায় পড়েছেন, তা আমরা চিন্তা করি না। আপনি স্কুলে গিয়েছিলেন কি না বা বড় কোনো প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, তা আমাদের চিন্তায় নেই। শুধু আমাদের কাছে আপনার কোড পাঠান।’

মাস্কের এই ঘোষণা প্রথাগত নিয়োগ প্রক্রিয়া থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তার মতে, একাডেমিক যোগ্যতা বা বড় প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতার চেয়ে প্রকৃত দক্ষতাই গুরুত্বপূর্ণ। তার ভাষায়, “কোডই এখানে সবকিছু বলে দিবে।”

ইলন মাস্ক বহুদিন ধরেই ‘এক্স’ প্ল্যাটফর্মকে একটি বহুমুখী অ্যাপে রূপান্তর করার পরিকল্পনার কথা বলে আসছেন। চীনের উইচ্যাটের মতো একটি “এভরিথিং অ্যাপ” বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে একটি অভ্যন্তরীণ বৈঠকে মাস্ক টুইটারের পরিবর্তনশীল পথচলার কথা তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেন, কীভাবে এটি ‘টুইটার ১.০’ থেকে ‘এভরিথিং অ্যাপ’-এ রূপান্তরিত হচ্ছে। তার লক্ষ্য ‘এক্স’-কে একটি “এভরিথিং অ্যাপ”-এ রূপান্তরিত করা, যেখানে পেমেন্ট, মেসেজিং ও ই-কমার্সসহ সবকিছু একসঙ্গে থাকবে।

কয়েক মাস ধরেই বেশ কিছু নতুন সুবিধা চালু করছে এক্স। আরও বেশ কিছু সুবিধা চালুর জন্য চেষ্টা করছে খুদে ব্লগ লেখার সাইট। এক্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লিন্ডা ইয়াকারিনো এ মাসের শুরুতে জানিয়েছেন, ‘২০২৪ সালে এক্স পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে। এখন আপনি নিজেই মিডিয়া। ২০২৫ সালে এক্স সবাইকে যুক্ত করবে, যা আগে কখনো ভাবা হয়নি। শিগগিরই এক্স টিভি, এক্স মানি, গ্রোক ও আরও অনেক কিছু আসবে।’

এই নতুন উদ্যোগ মাস্কের এক্স-কে কেবল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে বহুমাত্রিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরিত করার একটি বড় পদক্ষেপ। বাংলাদেশি তরুণ সফটওয়্যার ডেভেলপারদের জন্য এটি হতে পারে একটি অনন্য সুযোগ।

আইন প্রণয়নে আরব আমিরাতের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৯:৩০ অপরাহ্ণ
আইন প্রণয়নে আরব আমিরাতের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

নতুন আইন তৈরি এবং পুরোনো আইন পর্যালোচনা ও সংশোধনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ব্যবহার করার উদ্যোগ নিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)। বিশ্বে এই প্রথম কোনো দেশ সরাসরি আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় এআইকে সম্পৃক্ত করছে। এ উদ্যোগকে আমিরাতের সবচেয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষী ও প্রগতিশীল পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস-এর এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ইউএই সরকার ইতোমধ্যে এই খাতে কোটি কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমগুলো এ প্রকল্পকে ‘এআই-চালিত আইন প্রণয়ন’ নাম দিয়েছে। যেখানে অন্য দেশগুলো সরকার পরিচালনায় এআইকে সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করছে, সেখানে আমিরাত আইন প্রণয়নের মতো স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ কাজে এআইকে অংশীদার করার পরিকল্পনা করছে।

দুবাইয়ের শাসক ও দেশটির ভাইস প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন রাশেদ আল মাকতুম বলেছেন, “কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা চালিত এই নতুন আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া আমাদেরকে আরও দ্রুত, সুনির্দিষ্ট ও কার্যকরভাবে আইন তৈরি করতে সহায়তা করবে।”

এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে মন্ত্রিসভা সম্প্রতি ‘রেগুলেটরি ইন্টেলিজেন্স অফিস’ নামের একটি বিশেষ সংস্থা গঠনের অনুমোদন দিয়েছে। সংস্থাটি এআই-ভিত্তিক আইন প্রণয়নের বিষয়টি তদারকি করবে।

আইন প্রণয়ন ব্যবস্থায় এআইকে কার্যকরভাবে যুক্ত করতে দেশটি একটি বিশাল তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলছে। এতে থাকবে ফেডারেল ও স্থানীয় আইন, আদালতের রায় এবং সরকারি সেবার বিস্তারিত তথ্য। এর মাধ্যমে এআই বিশ্লেষণ করে নিয়মিত আইন সংস্কারের পরামর্শ দিতে পারবে।

শেখ মোহাম্মদ আশা প্রকাশ করে বলেন, “এআই ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া ৭০ শতাংশ পর্যন্ত দ্রুততর হবে।”

তবে বিশেষজ্ঞরা এই উদ্যোগকে যেমন যুগান্তকারী হিসেবে দেখছেন, তেমনি সতর্কতাও জানিয়েছেন। কোপেনহেগেন বিজনেস স্কুলের অধ্যাপক রনি মেডাগলিয়া একে ‘সাহসী পদক্ষেপ’ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তার মতে, এই উদ্যোগে এআইকে সহ-আইনপ্রণেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার উচ্চাকাঙ্ক্ষা রয়েছে।

অন্যদিকে গবেষকরা বলছেন, প্রশিক্ষণ ডেটায় পক্ষপাত থাকতে পারে, ব্যাখ্যাগত দুর্বলতা দেখা দিতে পারে এবং ভুল তথ্য দেওয়ার ঝুঁকিও থেকে যায়। এজন্য এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা ও মানবিক তদারকির ওপর জোর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

সব বিনিয়োগ সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা সরকারের

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ৫ মে, ২০২৫, ৯:২২ অপরাহ্ণ
সব বিনিয়োগ সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা সরকারের

দেশে বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট সব সরকারি প্রতিষ্ঠানকে এক ছাতার নিচে আনার পরিকল্পনা করছে সরকার। এজন্য কেন্দ্রীয় ‘ইনভেস্টমেন্ট প্রোমোশন এজেন্সি (আইপিএ)’ গঠনের বিষয়টি দীর্ঘদিন ধরেই আলোচনা চলছে। এবার তা বাস্তবায়নে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

গত ১৩ এপ্রিল বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) গভর্নিং বোর্ডের তৃতীয় সভায় এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিডার গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান ও প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস।

সভা সূত্রে জানা গেছে, সংস্থাগুলো একীভূতকরণের বিষয়টি বিস্তারিত পর্যালোচনার জন্য একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই পরবর্তী চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বর্তমানে বিনিয়োগ সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনায় বিডা ছাড়াও আরও কয়েকটি সরকারি সংস্থা কাজ করছে। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা), বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক), বাংলাদেশ হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব কর্তৃপক্ষ (পিপিপি অথরিটি)।

এসব সংস্থা শিল্পের জন্য প্লট বরাদ্দ দেয়। কোনো বিনিয়োগকারীকে প্লট নিতে হলে আলাদা আলাদা সংস্থার দ্বারস্থ হতে হয়। এতে করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিভ্রান্ত হন—বেজা কী, বেপজা কী, হাইটেক পার্ক কী, তাদের কাজই বা কী—এসব বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা নিতে বেগ পেতে হয় তাদের।

বিডা সূত্র জানায়, এ কারণেই একটি মাস্টার আইপিএ গঠনের প্রস্তাব এসেছে, যা বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ওয়ান-স্টপ সলুশন সেন্টার বা একক সমাধান কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে।

একই দিন রাজধানীতে একটি অনুষ্ঠানে বিডা’র নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বলেন, “আমরা চেষ্টা করছি কীভাবে সব সংস্থাকে একত্রিত করা যায়। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে কাজ করার জন্য একটি কমিটি গঠনের নির্দেশনা দিয়েছেন। কমিটি সুপারিশ করবে কীভাবে এই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা যাবে এবং কাঠামো কেমন হবে।”

বর্তমানে বিডা ও বেজা—দুই সংস্থারই নির্বাহী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। তিনি বলেন, “প্রতিষ্ঠানগুলো পৃথকভাবে কাজ করায় সার্বিক বিনিয়োগ কার্যক্রমে সমন্বয় বিঘ্নিত হচ্ছে। তাই একীভূতকরণ সময়োপযোগী।”

তবে সভায় সংস্থাগুলো একীভূতকরণের পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি উঠে আসে। অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারা বিস্তারিত আলোচনার পর কমিটির মাধ্যমে প্রতিবেদন দেওয়ার পক্ষে মত দেন।

সভায় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “এটা হবে একটি মেগা অথরিটি। কিন্তু এর প্রধান যদি ভুল ব্যক্তি হন, তাহলে সেটি বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।”

এদিকে, গত সপ্তাহে জাপান আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা)-এর সঙ্গে একটি বৈঠক করে বিডা। সেখানে জাইকার পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘একটি একক আইপিএ বিনিয়োগকারীর যাত্রাপথ সহজ করবে ও প্রশাসনিক জটিলতা কমবে।’

জাইকা বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নয়নে আরও কিছু সুপারিশ তুলে ধরে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—সব বিনিয়োগকারীর জন্য একটি একক প্রবেশদ্বার তৈরি, সহজ ও স্বচ্ছ অনুমোদন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে বিনিয়োগকারীর যাত্রাপথ সহজ করা, প্রতিটি সেবার জন্য নির্দিষ্ট সেবা প্রদান সময়সীমা নির্ধারণ ও পর্যবেক্ষণ, ইউনিক বিজনেস আইডি চালুর মাধ্যমে সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদান এবং বিভিন্ন আইপিএ ও অনুমোদন সংস্থাগুলোর মধ্যে তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে আন্তঃসংযোগ স্থাপন।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্ট ও প্রাইভেটাইজেশন কমিশনকে একীভূত করে বিডা গঠন করা হয়।