খুঁজুন
                               
শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ২৯ ভাদ্র, ১৪৩২

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন মহাপরিচালক এবং ২ পরিচালক

সাহিত্য একাডেমী চাঁদপুরের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন ২৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫, ৮:৫১ পূর্বাহ্ণ
সাহিত্য একাডেমী চাঁদপুরের কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন ২৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাহিত্য একাডেমী চাঁদপুর-এর মহাপরিচালক নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন কবি ও লেখক কাদের পলাশ। আগামী ৩১ মে ২০২৫ (শনিবার) এই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হলেও মহাপরিচালক পদে কাদের পলাশ ছাড়া আর কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ না করায় তিনিই মহাপরিচালক পদে বিজয়ী হতে যাচ্ছেন। এছাড়া আরো দুজন পরিচালক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের শেষ দিন পর্যন্ত ওই দুই পদেও কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেননি। নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী শনিবার (২৪ মে ২০২৫) বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নির্ধারিত শেষ সময় ছিলো।

নির্ধারিত সময়ে পৃথক পৃথক পদে মোট ২৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। ১৫টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অংশ নিতে এই মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন তারা। এর মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন মহাপরিচালক এবং ২ পরিচালক। সাহিত্য একাডেমি চাঁদপুর থেকে প্রাপ্ত তথ্য মতে, একাডেমীর সহ-সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনজন প্রার্থী। তাঁরা হলেন : আব্দুল্লাহিল কাফী, মোহাম্মদ শাজাহান সিদ্দিকী ও মো. তোফাজ্জল ইসলাম। মহাপরিচালক পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন একজন প্রার্থী। তিনি হলেন কবি লেখক ও সম্পাদক কাদের পলাশ। তবে এই পদে আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন তিনি। পরিচালক পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন পাঁচজন প্রার্থী। পরিচালক পদে ৫ জন মনোনয়ন সংগ্রহ করলেও দুটি পদে ২ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হচ্ছেন। এঁরা হলেন : পরিচালক (গবেষণা) মুহাম্মদ ফরিদ হাসান এবং পরিচালক (সাহিত্য ও প্রকাশনা) মাইনুল ইসলাম মানিক। বাকি একটি পরিচালক পদে (গ্রন্থাগার, সেমিনার ও শিশু সাহিত্য) ৩ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রার্থীরা হচ্ছেন : ম. নূরে আলম পাটওয়ারী, আশিক বিন রহিম ও এইচএম জাকির। এছাড়া নির্বাহী সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ১৯ জন প্রার্থী। তারা হলেন : গিয়াসউদ্দিন মিলন, সোহেল রুশদী, আব্দুল গনি, নুরুন্নাহার মুন্নি, মোহাম্মদ হানিফ, কাজী রাসেল, কবির হোসেন মিজি, শেখ মহিউদ্দিন রাসেল, রাজিব কুমার দাস, সুমন কুমার দত্ত, পলাশ কুমার দে, মির্জা জাকির, মো. জিহাদ সরকার, জাহিদ নয়ন, মনিরুজ্জামান বাবলু, উজ্জ্বল হোসাইন, মোখলেছুর রহমান ভূঁইয়া ও নূরুল ইসলাম ফরহাদ। উল্লেখ্য, তফসিল অনুযায়ী সাহিত্য একাডেমীর কার্যকরী কমিটির নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হবে আগামী ৩১ মে ২০২৫ শনিবার । জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত এই ভোটগ্রহণ চলবে। মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষ তারিখ রোববার (২৫ মে ২০২৫)। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া যাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় ও চাঁদপুর সাহিত্য একাডেমীতে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ২৬ মে ২০২৫। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করা যাবে ওইদিন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্যে যেসব শর্ত মানতে হবে, তা হচ্ছে : সহ-সভাপতি ও মহাপরিচালক পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহে জমা দিতে হবে ১ হাজার টাকা এবং পরিচালক ও নির্বাহী সদস্য পদে মনোনয়নপত্র সংগ্রহে দিতে হবে ৫শ’ টাকা জমা। নির্বাচন উপলক্ষে কোনো সদস্য তার প্রচারণায় কোনো ধরনের মিছিল, জনসভা, শোভাযাত্রা, লাউড স্পিকার, পোস্টার এবং মোটরসাইকেল শোভাযাত্রা করতে পারবে না। নির্বাচনী প্রচারণায় ৫ দশমিক ৫ ইঞ্চি বাই ৮ দশমিক ৫ ইঞ্চি সাদা কালো লিফলেট ব্যতীত অন্য কোনো খাতে অর্থ ব্যয় বা নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন করা যাবে না।

জয় দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:২৭ অপরাহ্ণ
জয় দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

জয়ে এশিয়া কাপ শুরু করল বাংলাদেশ। নিজেদের প্রথম ম্যাচে হংকংকে ৭ উইকেটে হারিয়েছে টাইগাররা। হংকংয়ের ১৪৩ রানের জবাবে ১৭ ওভার ৪ বলে ৩ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ।
রানতাড়ায় নেমে বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটিতে আসে ২৪ রান। তৃতীয় ওভারের শেষ বলে পারভেজ হোসেন ইমন ১৪ বল ১৯ রান করে ফিরে গেলে জুটি ভাঙে। ৫.৪ ওভারে ৪৭ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারায় বাংলাদেশ। তানজিদ তামিম ফেরেন ১৮ বলে ১৪ রান করে।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে লিটন ও হৃদয় মিলে ৭০ বলে ৯৫ রান যোগ করেন। জয় থেকে ২ রান দূরে থাকতে লিটন বোল্ড হয়ে ফিরে যান। ৬ চার ও এক ছক্কায় ৩৯ বলে ৫৯ রান করেন। পরে জাকের আলি অনিককে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন হৃদয়। ১ চারে ৩৬ বলে ৩৫ রান করেন হৃদয়। রানের খাতা খোলার সুযোগ পাননি জাকের।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান সংগ্রহ করেছে হংকং। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রানের ইনিংস খেলেছেন নিজাকাত খান। টাইগারদের পক্ষে সবচেয়ে সফল তানজিম হাসান সাকিব ২১ রান খরচায় ২ উইকেট শিকার করেছেন। এ ম্যাচে জয় তুলে নিতে ওভারপ্রতি ৭.২০ রান করতে হবে টাইগারদের।
এদিন টস জিতে ফিল্ডিং করতে নেমে শুরু থেকে হংকংকে চাপে রেখেছিল টাইগার বোলাররা। দলের খাতায় ৩০ রান যোগ করতে ২ উইকেট হারায় তারা। বাংলাদেশকে প্রথম উইকেটটি এনে দেন তাসকিন আহমেদ। ৫ বলে ৪ রান করে টাইগার পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরের লেংথ বলে কট বিহাইন্ড হন আনশুমান রাথ। আম্পায়ার যদিও শুরুতে সাড়া দেননি, রিভিউ নিয়ে উইকেটটি আদায় করে নেয় বাংলাদেশ। এরপর দারুণ এক ডেলিভারিতে ১২ বলে ১৪ রান করা বাবর হায়াতকে বোল্ড করেন পেসার তানজিম হাসান সাকিব।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করে হংকং। জিশান আলী ও নিজাকাত খানের ৪১ রানের জুটি শেষমেশ ভাঙেন তানজিম সাকিব। তার বাউন্সার জায়গা নিয়ে তুলে মারতে গিয়ে মিডউইকেটে মোস্তাফিজুর রহমানের হাতে তুলে দেন ওপেনার জিশান। ৩৪ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কায় ৩০ রানে থামে তার ইনিংস। চতুর্থ উইকেটে নিজাকাত ও ইয়াসিম মুর্তজা হতাশায় ভোগান টাইগার বোলারদের।
অনেক চেষ্টা করেও উইকেটের দেখা মিলছিল না। শেষমেশ ১৮তম ওভারে গিয়ে ভুল বোঝাবুঝিতে ভাঙে হংকংয়ের চতুর্থ জুটি। ১৯ বলে ২ ছক্কা ও ২ চারের মারে ২৮ রান করে রান আউট হন মুর্তজা। ততক্ষণে তারা দলের সংগ্রহ শতরান পার করে দেন। অন্যদিকে ৪০ বলে ২ চার ও ১ ছক্কায় ৪২ রান করে ১৯তম ওভারের পঞ্চম বলে রিশাদ হোসেনের শিকার হন নিজাকাত। পরের বলেই ক্রিজে নেমে টাইগার রিস্ট স্পিনারের বলে এলবিডব্লিউ হন কিঞ্চিৎ শাহ।
শেষ পর্যন্ত ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রানে থামে হংকংয়ের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে ২টি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন, তানজিম সাকিব ও রিশাদ।

স্থূলতা তরুণদের কতটা ক্ষতি করছে?

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:২০ অপরাহ্ণ
স্থূলতা তরুণদের কতটা ক্ষতি করছে?

বর্তমান সময়ের জীবনযাত্রা বিগত এক দশকের থেকে অনেকটাই আলাদা। এখন সবাই নিজের কাজ নিয়ে দারুণ ব্যস্ত। আর এই ব্যস্ততার প্রভাব দেখা যায় আমাদের স্বাস্থ্যেও বিশেষ করে তরুণদের মাঝে। প্রসেসড খাবার, ডিজিটাল জীবনযাপন ও শারীরিক সক্রিয়তার ঘাটতি মিলিয়ে তরুণদের মধ্যে অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে স্থূলতা। আর এই স্থূলতা কেবল বাহ্যিক সৌন্দর্য বা ওজনের বিষয় নয়, বরং ডেকে আনছে গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি।
হিন্দুস্তান টাইমস নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. পিয়ুষ রঞ্জন জানান, স্থূল কিশোররা ভবিষ্যতে মারাত্মক লিভার রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারে। তার মতে, ভারতে কিশোর–কিশোরীদের মধ্যে ফ্যাটি লিভার রোগের হার প্রায় ৩৮ শতাংশ। এদের অনেকেই পরবর্তীতে সিরোসিস কিংবা লিভার ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারে।
স্থূলতার ঝুঁকি: ডা. রঞ্জনের মতে, চিকিৎসাবিহীন স্থূলতা ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক, কিডনি রোগ এবং বিভিন্ন ধরনের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ায়। এর মধ্যে রয়েছে—কোলন, অগ্ন্যাশয়, খাদ্যনালী, স্তন ও ডিম্বাশয়ের ক্যানসার। তিনি আরও বলেন, স্বাভাবিক ওজনের তুলনায় স্থূল মানুষের লিভার রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। বিভিন্ন গবেষণায় ঝুঁকির মাত্রা ভিন্ন হলেও, স্থূলতা ও লিভার জটিলতার সম্পর্ক স্পষ্টভাবে প্রমাণিত।
প্রতিরোধের উপায়: তরুণ প্রজন্মকে এই ঝুঁকি থেকে রক্ষা করতে ডা. রঞ্জন কয়েকটি প্রতিরোধমূলক পরামর্শ দিয়েছেন—
> সুস্থ জীবনধারা গড়ে তোলা।
> তেল–চর্বিযুক্ত ও উচ্চ-ক্যালরির খাবার এড়িয়ে চলা।
> অতিরিক্ত ক্যালরিযুক্ত কার্বোহাইড্রেট কম খাওয়া।
> নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম করা, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে এবং স্থূলতার ঝুঁকি কমাবে।
তরুণদের মধ্যে স্থূলতার হার উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে, যা শুধু আজকের নয়, ভবিষ্যতেরও ভয়ানক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে। ডা. পিয়ুষ রঞ্জনের পরামর্শ স্পষ্ট সুস্থ জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার বিকল্প নেই। এখনই সচেতন হলে কেবল ডায়াবেটিস, ক্যানসার বা লিভারের রোগই নয়, অসংখ্য জটিলতা থেকে নিজেদের বাঁচানো সম্ভব।

ডিজিটাল প্রতারণায় কয়েক কোটি টাকা খোয়ালেন ভারতীয় নারী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:১১ অপরাহ্ণ
ডিজিটাল প্রতারণায় কয়েক কোটি টাকা খোয়ালেন ভারতীয় নারী

অঞ্জলির (ছদ্মনাম) এই দুঃস্বপ্নের শুরুটা হয়েছিল একটা ফোন কলের মাধ্যমে। যার জন্য শেষপর্যন্ত তাকে পাঁচ কোটি পঁচাশি লাখ টাকা খোয়াতে হয়। ওই ফোন কলের সময় অপর প্রান্তে থাকা ব্যক্তি নিজেকে একটা কুরিয়ার সংস্থার কর্মচারী বলে পরিচয় দিয়ে দাবি করেছিলেন, মুম্বাই কাস্টমস বেইজিংয়ে পাঠানোর সময় অঞ্জলির একটা পার্সেল বাজেয়াপ্ত করেছে। ওই পার্সেলে মাদক পাওয়া গেছে।
গুরুগ্রামের বাসিন্দা অঞ্জলি বাস্তবে ডিজিটাল অ্যারেস্ট নামে সাইবার প্রতারণার শিকার হয়েছিলেন। এতে অভিযুক্তরা ভিডিও কল করে নিজেদের ভারতের আর্থিক তদারকি প্রতিষ্ঠান এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডির কর্মকর্তা বলে দাবি ফাঁদে ফেলে।
এর জন্য প্রতারকরা সাধারণত ভুক্তভুগীদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ তুলে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়ার বা পরিবারের বাকি সদস্যদের ক্ষতি করার হুমকি দেয়। এভাবে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে অঞ্জলিকে টানা পাঁচ দিন ধরে ডিজিটাল অ্যারেস্ট করে রাখা হয়েছিল। স্কাইপ কলের মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা নজরদারি রেখে তাকে হুমকি দেওয়া হয়েছিল; যাতে তিনি টাকা ট্রান্সফার করতে বাধ্য হন।
অঞ্জলির কথায়, এরপর আমার মাথা কাজ করা বন্ধ দেয়। অসাড় হয়ে গিয়েছিলাম। যতক্ষণে ওই ফোনকল বন্ধ হয়, ততদিনে আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছেন অঞ্জলি, নিজের সমস্ত সম্পত্তিও খুইয়েছেন।