খুঁজুন
                               
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ৩১ আশ্বিন, ১৪৩২

‘মা ইলিশ সংরক্ষণ-২০২৫’ উপলক্ষে চাঁদপুরে নৌবাহিনীর অভিযান অব্যাহত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৪৯ পূর্বাহ্ণ
‘মা ইলিশ সংরক্ষণ-২০২৫’ উপলক্ষে চাঁদপুরে নৌবাহিনীর অভিযান অব্যাহত

সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ইলিশ প্রজনন মৌসুমে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় সমুদ্র, উপকূলীয় অঞ্চল ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীতে ‘মা ইলিশ সংরক্ষণ-২০২৫’ অভিযান পরিচালনা করছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। সরকারের ঘোষিত এ নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সমুদ্র, নদী ও উপকূলীয় এলাকায় মোতায়েন রয়েছে বাংলাদেশ নৌবাহিনী। এরই ধারাবাহিকতায় আজ বৃহস্পতিবার (১৬-১০-২৫) কমান্ডার বিএন ফ্লীট  কমান্ডার এর জাহাজ বানৌজা ধানসিঁড়ি  কতৃক চাঁদপুর জেলার চাদপুর সদর, হাইমচর, মাঝেরচর, মাঝিরচর, হরিনা ফেরীঘাট, চর ভৈরবী এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে আনুমানিক ৩৫ লক্ষ  টাকা মূল্যের প্রায় ০১ লক্ষ মিটার অবৈধ জাল  জব্দ করা হয়। পরবর্তীতে অবৈধ জালসমূহ স্থানীয় প্রশাসন/ মৎস্য কর্মকর্তার উপস্থিতিতে বিধি মোতাবেক ধ্বংস করা হয়। ইতোমধ্যে চাঁদপুরে গত ০৪ অক্টোবর হতে ১৬ অক্টোবর পর্যন্ত নৌবাহিনীর অভিযানে প্রায় ১০ লক্ষ মিটার অবৈধ জাল জব্দের মাধ্যমে ধ্বংস করা হয়েছে।
দেশের সমুদ্র, উপকূলীয় অঞ্চল ও অভ্যান্তরীণ নদ-নদীসহ জাতীয় সম্পদ ইলিশের প্রজনন সম্ভাব্য স্থানসমূহে নৌবাহিনী নিবিড়ভাবে নিরাপত্তা প্রদান করছে। শুধু নৌবাহিনীর জাহাজই নয়, বরং বিভিন্ন বোটের মাধ্যমে ধারাবাহিক অভিযান পরিচালনা করে প্রজননকালীন সময়ে ইলিশ সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে নৌবাহিনীর সদস্যগণ। এর ফলে সমুদ্র, উপকূলীয় অঞ্চল ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীতে অবৈধভাবে মাছ স্বীকার বহুলাংশে কমে এসেছে।
‘মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান-২০২৫০ বাস্তবায়নে নৌবাহিনীর নিয়োজিত জাহাজসমূহ সুবিশাল বঙ্গোপসাগর ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীতে মৎস্য শিকার বন্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে। গত ০৪ অক্টোবর। ২০২৫ থেকে শুরু হওয়া বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এই অভিযান আগামী ২৫ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত থাকবে। বর্ণিত সময়ে ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুদ, ক্রয়-বিক্রয় ও বিনিময় সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ রয়েছে। এছাড়া সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ এলাকাতেও সকল প্রকার মৎস্য নৌযান কর্তৃক সকল প্রজাতির মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ রয়েছে। অভিযান পরিচালনাকালে নৌসদস্যগণ প্রজনন মৌসুমে ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ সংক্রান্ত সরকারি নিষেধাজ্ঞা ব্যস্তবায়ন ও গণসচেতনতা সৃষ্টিতে স্থানীয় প্রশাসনকে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করবে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এ অভিযান পরিচালনার ফলে দেশের সমুদ্রসীমায় ও অভ্যন্তরীণ নদ-নদীতে জাতীয় সম্পদ ইলিশের প্রাচুর্য্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা যায়।

‘শর্ত না মানলে এনসিপি জুলাই সনদে সই করবে না’

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১:১৬ অপরাহ্ণ
‘শর্ত না মানলে এনসিপি জুলাই সনদে সই করবে না’

আদেশ জারিসহ দুই শর্ত না মানলে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) জুলাই সনদে স্বাক্ষর করবে না বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকালে দলের অস্থায়ী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা আইনিভিত্তি ছাড়া এবং অর্ডারের ব্যাপারে নিশ্চয়তা ছাড়া যদি সনদে স্বাক্ষর করি, সেটা মূল্যহীন হবে। পরের সরকার এলে কিসের পরিপ্রেক্ষিতে দেবে, কি টেক্সট হবে সে নিশ্চয়তা আমরা চাই। সেই বিষয়টা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত আমরা জুলাই সনদের স্বাক্ষরের যেই অনুষ্ঠান বা যেই আয়োজনটা চলছে, সেখানে আমরা নিজেরা অংশীদার হবো না।
জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়ে নাহিদ বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ সনদ স্বাক্ষরের আগেই প্রকাশ করতে হবে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জনগণের সার্বভৌম অভিপ্রায় অনুসারে প্রধান উপদেষ্টা জারি করবেন। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগেই সনদ বাস্তবায়নের যে আদেশটা হবে সে আদেশের খসড়ায় আমাদের ঐক্যমত হতে হবে। তার ওপর ভিত্তি করে আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়টা বিবেচনা করব।
তিনি বলেন, আদেশের টেক্সট যেটা তার খসড়া আমরা আগে দেখতে চাই। ড. ইউনূস তিনি যেহেতু জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শক্তিতে সরকার গঠন করেছেন সেই জায়গা থেকে সেটা প্রেসিডেন্ট নয় বরং গভর্মেন্ট হিসেবে ড. ইউনূস জারি করবেন। তিনি আরও বলেন, জুলাই সনদে ৮৪টি সংস্কারের বিষয় একত্রে গণভোটে যাবে। গণভোটে নোট অব ডিসেন্টের আলাদা কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। গণভোটের প্রশ্ন কি হবে তা আগেই চূড়ান্ত করতে হবে। আমাদেরকে সেটা দেখাতে হবে রাজনৈতিক দলগুলো।
এনসিপি আহ্বায়ক বলেন, গণভোট দ্বারা জনগণ সনদ অনুমোদন করলে অর্থাৎ সনদের পক্ষে ভোট দিলে পরের সংসদকে কনস্টিটিউট পাওয়ার ডেলিগেট করা হবে। সনদ অনুযায়ী সংবিধান সংস্কার করার জন্য এই দাবির সঙ্গে মোটামুটি সবাই এখন একমত। আমাদের কাছে কিন্তু এখনো স্পষ্ট হয়নি, এটার কি সংশোধনী হবে?
যে কারণে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করছে না এনসিপি সেটি হলো- প্রথমত জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়া হচ্ছে না; দ্বিতীয়ত, এই সনদপত্রের মূল টেক্সটও দেখানো হয়নি তাদের। যার কারণে এই বয়কটের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।

এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৫, ১০:৫৬ পূর্বাহ্ণ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল ২০২৫ প্রকাশ করা হয়েছে। নয়টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ড মিলিয়ে গড় পাসের হার ৫৮.৮৩ শতাংশ। এবার গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। এ বছর জিপিএ৫ পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৭ জন শিক্ষার্থী।
২০২৪ সালে গড় পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। ২০২৩ সালে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকা, রাজশাহী, কুমিল্লা, যশোর, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, দিনাজপুর, ময়মনসিংহ, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড এবং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড একযোগে নিজেদের মতো করে ফল প্রকাশ করেছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এ বছর দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেন। তাদের মধ্যে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন ছাত্রী। সারা দেশে মোট ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তবে প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেননি। আর এবারও ফল তৈরি হয়েছে ‘বাস্তব মূল্যায়ন’ নীতিতে।
গত জুলাই মাসে প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষার মতো এবার এইচএসসির ফল প্রকাশ ঘিরে কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিকতা রাখা হয়নি।
৯ বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার ফল দেখা যাবে যে পদ্ধতিতে
দেশের নয়টি বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত এইচএসসি পরীক্ষার ফল দেখতে শিক্ষার্থীরা www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে নিজের ফল দেখতে পারবে।
আবার মোবাইল থেকে ফল জানতে মেসেজ অপশনে গিয়ে লিখতে হবে — HSC [বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর] [রোল নম্বর] 2025—এবং পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে (যেমন : HSC Dha 123456 2025)।
মাদ্রাসার ‘আলিম’ পরীক্ষার ফল দেখা যাবে যেভাবে
বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে অনুষ্ঠিত ২০২৫ সালের আলিম পরীক্ষার পরীক্ষার ফল দেখা যাবে অনলাইন ও এসএমএস— উভয় মাধ্যমেই।
শিক্ষার্থীরা www.bmeb.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘অনলাইন সেবা-১’ কর্নার থেকে ‘আলিম পরীক্ষা ২০২৫’ অপশনে ক্লিক করে জেলা ও কেন্দ্রভিত্তিক ফল দেখতে পারবে।
এ ছাড়া www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটেও রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ব্যক্তিগত ফলাফল জানা যাবে।
আবার, ফল জানতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা চাইলে মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে প্রি-রেজিস্ট্রেশন করে রাখতে পারবে। এজন্য মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে— ALIM MAD রোল নম্বর 2025— এবং তা পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। যেমন : ALIM MAD 123456 2025। প্রি-রেজিস্ট্রেশন করা থাকলে ফল প্রকাশের পর সঙ্গে সঙ্গে ফল মোবাইলে পৌঁছে যাবে।
শুধু শিক্ষার্থী নয়, প্রতিষ্ঠানের ফলাফল জানার জন্যও আলাদা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফল জানতে https://eboardresults.com/v2/home ওয়েবসাইটে গিয়ে ‘Institution Result’ সিলেক্ট করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন (EIIN) নম্বর ব্যবহার করে পুরো ফল ডাউনলোড করা যাবে।
বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ফল দেখা যাবে যে পদ্ধতিতে
২০২৫ সালের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষার ফল শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং অনলাইনে দেখতে পারবে।
প্রথমত, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে www.bteb.gov.bd প্রবেশ করে ‘Result Corner’-এ ক্লিক করতে হবে। সেখানে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইডি অথবা প্রতিষ্ঠান কোড এন্ট্রি করে প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ফলাফলের ফলপত্র (Result Sheet) ডাউনলোড করা যাবে।
দ্বিতীয়ত, শিক্ষার্থীরা www.bteb.gov.bd অথবা www.educationboardresults.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রোল নম্বর ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রদান করে নিজের ফলাফলসহ গ্রেড ভিত্তিক ট্রান্সক্রিপ্ট (Grade-based Transcript) ডাউনলোড করতে পারবে।
তৃতীয়ত, মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানার সুযোগও রয়েছে। এ জন্য মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে টাইপ করতে হবে—
HSC TEC <রোল নম্বর> 2025 এবং পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
উদাহরণস্বরূপ : SSC TEC 123456 2025 পাঠাতে হবে 16222 নম্বরে।

১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত ২৯ জেলায় বৃষ্টির আভাস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ অপরাহ্ণ
১৭ থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত ২৯ জেলায় বৃষ্টির আভাস

সারা দেশের ২৯টি জেলায় আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবরের মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উপকূলীয় ও পূর্বাঞ্চলের কিছু এলাকায় মাঝারি থেকে কিছুটা ভারি বর্ষণ হতে পারে।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সকালে দেওয়া এক তথ্যে জানায় বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি)।
বিডব্লিউওটি জানিয়েছে, আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী অঞ্চলের ওপর নির্ভর করে বৃষ্টির তীব্রতায় ভিন্নতা থাকবে। কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলায় অপেক্ষাকৃত ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
মূলত এই দুই জেলায় মাঝারি থেকে কিছুটা ভারী বৃষ্টি হতে পারে, যা মাঝেমধ্যে বিরতিপূর্ণভাবে অব্যাহত থাকতে পারে।
সংস্থাটি জানায়, দেশের পূর্বাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চলে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। এই বৃষ্টিপাতও মাঝেমধ্যে বিরতিপূর্ণভাবে অব্যাহত থাকতে পারে। বিশেষ করে চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ফেনী, নোয়াখালী, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, মৌলভীবাজার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নরসিংদী, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, কুমিল্লা, মাদারীপুর, শরীয়তপুর, গোপালগঞ্জ, নড়াইল, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলাগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাত হতে পারে।
বিডব্লিউওটি আরও জানিয়েছে, উল্লিখিত জেলাগুলোয় সব এলাকায় একযোগে বৃষ্টি নাও হতে পারে। এ ধরনের বৃষ্টি সাধারণত সংশ্লিষ্ট জেলার সীমিত কিছু এলাকায় সীমাবদ্ধ থাকবে।
তবে কক্সবাজার, বান্দরবান ও এর পার্শ্ববর্তী এলাকায় কিছুটা বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।