খুঁজুন
                               
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩০ ভাদ্র, ১৪৩২

উদ্যোক্তা তৈরিতে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠনের উদ্যোগ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫, ৯:০৪ পূর্বাহ্ণ
উদ্যোক্তা তৈরিতে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠনের উদ্যোগ

তরুণদের আত্মকর্মসংস্থান তৈরিতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ১০০ কোটি টাকার বিশেষ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নিচ্ছে অর্থ মন্ত্রণালয়। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্দেশনায় এ তহবিল গঠনের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

গত ১৭ মে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে অনুষ্ঠিত অর্থ বিভাগের বৈঠকে ড. ইউনূস বেকার তরুণদের উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে এই বিশেষ তহবিল গঠনের নির্দেশ দেন। এছাড়া বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়ন, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাত শক্তিশালীকরণ ও নারী অধিকার রক্ষাসহ নানা বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেন তিনি।

অর্থ বিভাগের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, প্রধান উপদেষ্টা চান তরুণেরা ঋণ নিয়ে উদ্যোক্তা হয়ে উঠুক। অনেক তরুণ অর্থের অভাবে কিছু করতে পারছে না, চাকরিও পাচ্ছে না। তারা যেন সহজ শর্তে সহায়তা পায়, সেজন্য ছোট পরিসরে অর্থায়নের নীতিমালা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, “প্রাথমিকভাবে ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হবে। পরবর্তীতে এই তহবিল থেকে কারা, কী উদ্দেশ্যে, কতদিনের জন্য এবং কত সুদে অর্থ পাবে, তা নির্ধারণে একটি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা প্রণয়ন করা হবে।”

এছাড়া, দরিদ্র জনগোষ্ঠীসহ সার্বিকভাবে মানুষের জীবনমান উন্নয়নে আয়ের সুযোগ বৃদ্ধি, শোভন কর্মসংস্থান, স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবেশ উন্নয়নে বাজেটে নির্দেশনা থাকবে। শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও খেলাধুলার পরিবেশ নিশ্চিত করতেও বিশেষ বরাদ্দ থাকবে। তবে এগুলোর জন্য আলাদা খাত না রেখে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ আগামী ২ জুন বাজেট উপস্থাপন করবেন। সংসদ কার্যকর না থাকায় বাজেট বাংলাদেশ টেলিভিশনের মাধ্যমে প্রচারিত হবে।

প্রথানুযায়ী বাজেট চূড়ান্ত করার আগে সরকারপ্রধানের সঙ্গে অর্থ বিভাগের বৈঠক হয়। শনিবারের বৈঠকে অর্থ উপদেষ্টা,পরিকল্পনা উপদেষ্টা, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরীসহ কয়েকজন সচিব উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ বৃদ্ধি ও কিছু সামাজিক নিরাপত্তা খাতে ভাতা বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাজেটে আগামী অর্থবছর শেষে মূল্যস্ফীতি ৬.৫ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হচ্ছে।

অহেতুক বরাদ্দ ও ব্যয় পরিহারের ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে। সরকার এবার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চেয়ে স্থিতিশীলতায় বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আগামী অর্থবছরের প্রবৃদ্ধি লক্ষ্যমাত্রা ধরা হচ্ছে ৫.৫ শতাংশ।

জানা গেছে, আগামী অর্থবছরের বাজেটে মোট ব্যয় ধরা হচ্ছে ৭.৯০ লাখ কোটি টাকা। এরমধ্যে ২.৩০ লাখ কোটি টাকা উন্নয়ন এবং ৫.৬০ লাখ কোটি টাকা অনুন্নয়ন ব্যয়।

এই ব্যয় নির্বাহে ৫.৬৪ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) মাধ্যমে আয়কর, কাস্টমস ও ভ্যাট থেকে আদায় হবে ৪.৯৯ লাখ কোটি টাকা। এনবিআর বহির্ভূত কর থেকে ১৯ হাজার কোটি ও কর বহির্ভূত রাজস্ব (এনটিআর) থেকে ৪৬ হাজার কোটি টাকা আদায়ের পরিকল্পনা রয়েছে।

জুলাই সনদ নিয়ে আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১২:৫৮ অপরাহ্ণ
জুলাই সনদ নিয়ে আজ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠক

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নির্ধারণে রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। দুপুর আড়াইটায় এই সংলাপ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) কয়েকটি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বিএনপির প্রেস উইং জানিয়েছে, বৈঠকে দলের প্রতিনিধিত্ব করবেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
আমন্ত্রণ পাওয়া একাধিক দল সূত্রে জানা গেছে, কমিশনের প্রধান উপদেষ্টা ও নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসও বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারেন। এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠক করেছিল কমিশন। সেদিন জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে আলোচনা হলেও কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সমঝোতা ছাড়া বাস্তবায়নের পথে এগোতে চায় না কমিশন।
ড. আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন কমিশন ইতোমধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য চারটি প্রস্তাবনা দিয়েছে- গণভোট, বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ, অধ্যাদেশ অথবা নির্বাহী আদেশ। তবে কোন পদ্ধতি সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য হবে, তা নিয়েই আজকের বৈঠকে মূলত আলোচনা হবে। জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মৌলিক ঐকমত্য তৈরি হলেও বাস্তবায়নের কৌশল নিয়ে এখনো ভিন্নমত রয়েছে। কেউ সংবিধান সংশোধনের ওপর জোর দিচ্ছেন, আবার কেউ চাইছেন নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়ন। কমিশনের মতে, জুলাই সনদ কেবল রাজনৈতিক সংস্কারের রূপরেখাই নয়, এটি দীর্ঘমেয়াদি একটি রোডম্যাপ, যা দেশের গণতন্ত্র ও সুশাসনের ভিত্তি শক্তিশালী করবে। তবে কার্যকর করতে হলে প্রয়োজন সর্বাত্মক রাজনৈতিক ঐকমত্য।

এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায় : অ্যাড. শাহজাহান মিয়া

মুহাম্মদ বাদশা ভূঁইয়া,চাঁদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:২৪ পূর্বাহ্ণ
এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায় : অ্যাড. শাহজাহান মিয়া

চাঁদপুর সদর উপজেলার ১ নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কাজীর বাজার এলাকায় চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এমপি প্রার্থী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী এডভোকেট শাহজাহান মিয়া ব্যাপক গণসংযোগ ও পথসভা করেছেন। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিনি কাজীর বাজারসহ বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গণসংযোগ করেন। এ সময় সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন এবং দাড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে সমর্থন কামনা করেন।
সংক্ষিপ্ত পথসভায় বক্তব্য রাখেন এডভোকেট শাহজাহান মিয়া। তিনি বলেন, “এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায়। দুঃশাসন ও বৈষম্যের শিকার জনগণ শান্তি, ন্যায়বিচার এবং সমান অধিকার নিশ্চিত করতে চায়। তাই আগামী নির্বাচনে ন্যায় ও ইনসাফের প্রতীক দাঁড়িপাল্লাকে বিজয়ী করতে হবে। ইনশাআল্লাহ, জনগণ যদি দাড়িপাল্লার পক্ষে ভোট দেয় তবে আমরা দেশে প্রকৃত পরিবর্তন আনতে পারবো।” তিনি আরও বলেন, “আমরা ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করি। ইসলাম ও জনগণের কল্যাণই আমাদের মূলনীতি। আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকলে এ আসনে বিজয় সুনিশ্চিত হবে।”
গণসংযোগ ও পথসভায় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা আমীর মাওলানা আফসার উদ্দিন মিয়াজী, ১ নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন প্রধানিয়া, ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতি কাজী মোঃ আবু তাহের, সেক্রেটারী মোঃ আল আমিন আখন্দ, সহকারী সেক্রেটারী মোঃ আফজাল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ সুরুজ, ৫ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারী আবুল কাশেম হাওলাদারসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ। এ সময় এলাকায় এক উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং সাধারণ মানুষ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে স্লোগান দেন।

মাদ্রাসা শিক্ষা আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে : ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ণ
মাদ্রাসা শিক্ষা আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে : ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে মাদ্রাসা শিক্ষক সম্মেলন– ২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৩সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় চাঁদপুর চেয়ারম্যান ঘাটস্থ ইউরেশিয়া কনভেনশন হলে এই সম্মেলন এর আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী। তিনি বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষা শুধু ধর্মীয় জ্ঞান নয়, নৈতিকতা ও দেশপ্রেমের আলোকবর্তিকা জ্বালিয়ে রাখছে। শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠন, সমাজে সুশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি এবং তরুণ প্রজন্মকে অপসংস্কৃতি থেকে দূরে রাখতেও মাদ্রাসার শিক্ষকদের অবদান অনন্য। জাতীয় জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনেও মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্ররা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তাই রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মর্যাদার ক্ষেত্রেও মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।
তিনি আরো বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষক বেতন স্কেলে বৈষম্য দূর না হলে প্রকৃত শিক্ষাব্যবস্থা ভারসাম্যপূর্ণ হবে না। শিক্ষকেরা সন্তুষ্ট হলে শিক্ষা মানোন্নয়ন সহজ হবে। এ জন্য জাতীয় বাজেটে আলাদা বরাদ্দ এবং মাদ্রাসা শিক্ষার আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তিনি আহ্বান জানান, ডিজিটাল যুগের চাহিদা অনুযায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ ও সুবিধা দিতে হবে। যাতে তারা যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদান করে ছাত্রছাত্রীদের দেশ গড়ার যোগ্য নাগরিক হিসেবে তৈরি করতে পারেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার প্রধান উপদেষ্টা মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী ও মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদিয়া আরবিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আ.ন.ম মাঈন উদ্দিন সিরাজী, চাঁদপুর জেলার শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ রুহুল্লাহ, মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ জেলা শাখার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোঃ শাহজাহান মিয়া, অধ্যাপক মোঃ আবুল হোসেন।
বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মোঃ ছগীর হোছাইন এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা নূর মোহাম্মদ খান এর পরিচালনায় আরো বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি ও আল আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক রুহুল আমিন, আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন জেলা সেক্রেটারী ফরিদগঞ্জ আদর্শ একাডেমীর অধ্যক্ষ মোঃ হারুনুর রশিদ, শাহাতলী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ বিল্লাল হোসেন, হাজীগঞ্জ সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মাওলানা আবু বকর, ভুলদিঘী কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ তৈয়বুল রহমান, আল-আমিন মহিলা মাদ্রাসার সুপার মোঃ হাফিজুর রহমান, নিশ্চিন্তপুর কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ ফখরুদ্দিন, চাপাতলী ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ মনিরুল ইসলাম মজুমদার, পশ্চিম সেকদী আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ মকবুল আহমেদ, মনিহার দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা নাজির আহমেদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর শ্রমিক ফেডারেশনের সহ সভাপতি অধ্যাপক শাহ আলম, চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমীর এড: শাহজাহান খান সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করেন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হন মাওলানা মোঃ ছগীর হোসাইন এবং সেক্রেটারী নির্বাচিত হন মাওলানা নূর মোহাম্মদ খান। চাঁদপুর জেলার আটটি উপজেলার মাদ্রাসা শিক্ষক এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।