খুঁজুন
                               
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫, ১৬ শ্রাবণ, ১৪৩২

আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫, ১:৪৩ অপরাহ্ণ
আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ আসামিরই মৃত্যুদণ্ড বহাল

বহুল আলোচিত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় বিচারিক আদালতের রায় অপরিবর্তিত রেখে সব আসামির (২০ জন) মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ৫ জনের যাবজ্জীবনের আদেশও বহাল রাখা হয়েছে। রোববার (১৬ মার্চ) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান, ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কে বি রুমি, জহিরুল ইসলাম সুমন ও নূর মোহাম্মদ আজমী এবং সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার সুমাইয়া আজিজ উপস্থিত ছিলেন। আসামিপক্ষে আইনজীবী মাসুদ হাসান চৌধুরী ও আজিজুর রহমান দুলু উপস্থিত ছিলেন। আদালতকক্ষে আবরার ফাহাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাসেল (সিই বিভাগ, ১৩তম ব্যাচ), সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন (কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৫তম ব্যাচ), তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অনিক সরকার অপু (মেকানিক্যাল ইঞ্জনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), সাহিত্য সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির (ওয়াটার রিসোর্সেস ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), ক্রীড়া সম্পাদক মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৫তম ব্যাচ), উপসমাজসেবা সম্পাদক ইফতি মোশাররফ সকাল (বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য মুনতাসির আল জেমি (এমআই বিভাগ), সদস্য মোজাহিদুর রহমান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), সদস্য হোসেন মোহাম্মদ তোহা (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), সদস্য এহতেশামুল রাব্বি তানিম (সিই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), শামীম বিল্লাহ (মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মাজেদুর রহমান মাজেদ (এমএমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম তানভীর (মেকানিক্যাল, ১৭তম ব্যাচ), মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল জিসান (ইইই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ), এস এম নাজমুস সাদাত (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (এমই বিভাগ, ১৭তম ব্যাচ), মিজানুর রহমান (ওয়াটার রিসোসের্স, ১৬ ব্যাচ), শামছুল আরেফিন রাফাত (মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং), উপ-দপ্তর সম্পাদক মুজতবা রাফিদ (কেমিকৌশল) এবং এসএম মাহামুদ সেতু (কেমিকৌশল)।

যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত ৫ আসামি হলেন— বুয়েট ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মুহতাসিম ফুয়াদ (১৪তম ব্যাচ, সিই বিভাগ), গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না (মেকানিক্যাল, তৃতীয় বর্ষ), আইনবিষয়ক উপসম্পাদক অমিত সাহা (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং), সদস্য আকাশ হোসেন (সিই বিভাগ, ১৬তম ব্যাচ) ও মোয়াজ আবু হোরায়রা (সিএসই, ১৭ ব্যাচ)। এর আগে আজ বেলা ১১টায় এ মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের রায় ঘোষণা শুরু হয়। জ্যেষ্ঠ বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান রায় পাঠ করে শোনান। গত ১০ ফেব্রুয়ারি আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানি শুরু হয় এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়। গত বছরের অক্টোবর মাসে এ মামলার আপিল ও ডেথ রেফারেন্স দ্রুত শুনানির উদ্যোগ নেওয়া হয়। অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান এ উদ্যোগ নেন।

২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি এ মামলায় ২০ জনের মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স ও মামলার নথি হাইকোর্টে আসে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ থেকে ৬ হাজার ৬২৭ পৃষ্ঠার ডেথ রেফারেন্স ও মামলার যাবতীয় নথি হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পাঠানো হয়। এরপর আসামিরা দণ্ড থেকে খালাস চেয়ে ফৌজদারি আপিল ও জেল আপিল করেন। (ফৌজদারি কার্যবিধি অনুসারে বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলে তা অনুমোদনের জন্য মামলার যাবতীয় কার্যক্রম উচ্চ আদালতে পাঠাতে হয়। দণ্ডিত আসামিরা উচ্চ আদালতে ফৌজদারি আপিল এবং জেল আপিল করতে পারেন) ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন। প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে বুয়েটের শের-ই-বাংলা হলে আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে পরদিন ৭ অক্টোবর চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ। মাত্র ৩৭ দিনে তদন্ত শেষ করে একই বছরের ১৩ নভেম্বর চার্জশিট দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মো. ওয়াহিদুজ্জামান।

নায়িকা হতে গেলে ক্লিভেজ দরকার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫, ৮:৪০ অপরাহ্ণ
নায়িকা হতে গেলে ক্লিভেজ দরকার

বর্তমানে টলিউডে ‘দেখতে সুন্দর’ হওয়ার চাপ এতটাই বেড়েছে যে, রূপ-সৌন্দর্য ধরে রাখতে বহু অভিনেত্রী বেছে নিচ্ছেন প্লাস্টিক সার্জারি, লিপ ফিলার, নোস জব, এমনকি শরীরের বিভিন্ন অংশে অস্ত্রোপচারের ঝুঁকি। কারণ, ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একাংশের দাবি, এসব না করালে ‘নায়িকা’ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া যায় না। এবার এই বিষয়েই মুখ খুললেন ওপার বাংলার ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী শোলাঙ্কি রায়।
সম্প্রতি একটি পডকাস্টে শোলাঙ্কি জানিয়েছেন, তিনি কখনও নিজের মুখে কোনও ইনজেকশন নেননি, কোনও রকম কসমেটিক সার্জারির পথেও হাঁটেননি। আর এই ‘স্বাভাবিকত্ব’-এর জন্যই তাকে বহুবার কটু কথা শুনতে হয়েছে।
শোলাঙ্কির কথায়, ‘অনেকেই বলেন আমার মুখ টিভির তুলনায় সিনেমায় দেখতে খারাপ লাগে। আসলে মুখে তো কখনও কিছু করাইনি, ইনজেকশন নিইনি। তাই হয়তো!’
এখানেই থামেননি অভিনেত্রী। জানালেন, তিনি যেহেতু চিরকালই রোগা, তা নিয়েও নানা কটাক্ষ শুনতে হয়েছে তাকে। এতটাই যে এক সময় আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরে যায়। পারিবারিক অনুষ্ঠানেও যাওয়া বন্ধ করে দেন। ‘অনুষ্ঠানে গেলেই অনেকে জিজ্ঞেস করতেন আমি এত রোগা হয়ে গেছি কেন। যেন এটা কোনও নতুন ব্যাপার! আমি তো ছোটবেলা থেকেই এমন,’ বললেন শোলাঙ্কি।
তবে সবচেয়ে অপমানজনক অভিজ্ঞতার কথাও এদিন অকপটে শেয়ার করেন তিনি। একবার এক পরিচালক তাঁকে সরাসরি পরামর্শ দেন ব্রেস্ট সার্জারির।

শোলাঙ্কির ভাষায়, ‘তিনি বলেছিলেন, ‘নায়িকা হতে গেলে একটু ক্লিভেজ থাকা দরকার’। এই কথাটা শুনে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। যদিও আমি যথেষ্ট ম্যাচিওর ছিলাম, তাই কথাটা এড়িয়ে বেরিয়ে আসতে পেরেছিলাম। কিন্তু ভাবুন তো, এই কথাটা যদি কোনও নতুন বা কম বয়সি মেয়ে শুনত! কতটা ভেঙে পড়ত সে।’
শোলাঙ্কি আরও বলেন, ‘আজও সেই ঘটনা মাথায় গেঁথে আছে। প্রভাব তো ফেলেছিলই, না হলে এতদিন পরেও এটা নিয়ে বলতাম না। বাইরে থেকে শুনলেই একরকম লাগে, কিন্তু ভেতরে ভেতরে যে কী যন্ত্রণা হয়, সেটা শুধু মেয়েরাই বোঝে।’
অভিনেত্রীর এই খোলামেলা স্বীকারোক্তি ফের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, গ্ল্যামার দুনিয়ার আড়ালে কতটা নিষ্ঠুর এক মানসিক চাপ কাজ করে প্রতিটি তারকার পরে। সাহস করে সেই রূঢ় বাস্তবের মুখোশ খুলে দিলেন শোলাঙ্কি রায়।

গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একমত রাজনৈতিক দলগুলো : সালাহউদ্দিন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫, ৮:৩৮ অপরাহ্ণ
গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে একমত রাজনৈতিক দলগুলো : সালাহউদ্দিন

জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের সদস্যরা গোপন ব্যালটে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবেন, এই প্রস্তাবে সকল রাজনৈতিক দল একমত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
আজ বৃহস্পতিবার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের শেষ দিনের আলোচনা শেষে এসব কথা জানান তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘উচ্চকক্ষের গঠন বিএনপির প্রস্তাব, বিভিন্ন সেক্টরের বিশিষ্টজনদের নিয়ে উচ্চকক্ষ নির্মাণ চায় বিএনপি, তাই আসনভিত্তিক উচ্চকক্ষ চায় দলটি। কিন্তু সেখানে সংবিধান সংশোধন হোক তা চাই না। সংসদে বসার জন্য ও সংবিধান সংশোধন কঠিন করার জন্য পিআর পদ্ধতির দাবি অনেকের। তবে, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষের সদস্যরা গোপন ব্যালটের মাধ্যমে দিবেন, সেটাতে সবাই একমত হয়েছে।’
সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, সাংবিধানিক পদে নিয়োগে নোট অফ ডিসেন্সসহ একমত বিএনপি। বিদ্যমান আইনের প্রেক্ষিতে নিয়োগ চায় বিএনপি। সংসদে আলোচনার মাধ্যমে পিএসসির আইন করার পক্ষে দলটি। ২০০ নম্বরের ভাইভা পরীক্ষা ৫০ এ নামিয়ে আনার জন্য মত দিয়েছে বিএনপি। ন্যায়পাল নিয়োগের অভিজ্ঞতাই দেশে নাই, এটা ট্রায়াল অ্যান্ড এরোর পদ্ধতি হোক।
জুলাই সনদ নিয়ে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘আইনি ভিত্তির প্রয়োজনীয়তা দেখছে না বিএনপি, জনগণের প্রয়োজনে যে সনদ তৈরি হচ্ছে সেটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
এর আগে বৈঠকে জানানো হয়, জুলাই সনদের পটভূমি খসড়া দেওয়া হয়েছে, সেগুলোর ওপর দলগুলোর সংশোধন নিয়ে কাজ করছে কমিশন। আলোচনার মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সেখানে দলগুলো স্বাক্ষর করবে। বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে দলগুলো।

চাঁদপুরে এই প্রথম লটারির মাধ্যমে ওএমএস পণ্যের বিক্রয়কেন্দ্র নির্বাচিত

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫, ৪:৫৬ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরে এই প্রথম লটারির মাধ্যমে ওএমএস পণ্যের বিক্রয়কেন্দ্র নির্বাচিত

চাঁদপুর জেলার চাঁদপুর পৌরসভায় ওএমএস কমিটি কর্তৃক ওএমএস এর পণ্য বিক্রয়কেন্দ্র সমূহ লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত করা হয়েছে। বুধবার (৩০ জুলাই ২০২৫) বিকালে চাঁদপুর জেলা প্রশাসক সম্মেলণ কক্ষে সকলের সামনে লটারির মাধ্যমে বিক্রয়কেন্দ্র সমূহদের নির্বাচিত করেন জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন।

এ সময় জেলা প্রশাসক তাঁর বক্তব্যে বলেন, একটা ব্যবস্থা করতে গেলে আসলে সবাইকে খুশি করা যায় না। তবে আমরা চেয়েছি সবকিছু স্বচ্ছতার মাধ্যমে করার। আমরা চেয়েছি স্বচ্ছতার মাধ্যমে আমরা এ বিক্রয়কেন্দ্র সমূহের প্রতিনিধি নিয়োগ দেই। যার কারণেই আজকে এ লটারির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. এরশাদ উদ্দিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মো. আব্দুল হান্নান রনি, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুর রহমান খানসহ জেলা ওএমএস কমিটির কর্মকর্তা ও ওএমএস এর বিক্নয় প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

লটারির মাধ্যমে বিক্রয় প্রতিনিধি নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন, ১নং ওয়ার্ড সাদ্দাম মল্লিক (রিফিউজি কলোনি), ২নং ওয়ার্ড লিটন তালুকদার (হরিসভা রোড সংলগ্ন), ৩নং ওয়ার্ড চুন্নু মিয়া খান (জাফরাবাদ), ৪নং ওয়ার্ডে আব্দুল হাই (পুরানবাজার ব্রীজ সংলগ্ন), ৪নং ওয়ার্ড সাইফুল ইসলাম (লোহারপুল প্রভাতি মার্কেট), ৫নং ওয়ার্ড ফরিদ মিয়াজি (রঘুনাথপুর), ৬নং ওয়ার্ড জাহিদ ভূঁইয়া (পালবাজার), ৭নং ওয়ার্ড মুহাম্মদ হানিফ (মাদ্রাসারোড সংলগ্ন), ৭নং মোস্তফা মিয়া (বড়স্টেশন), ৮নং ওয়ার্ড হানিফ মিজি (কোড়ালিয়া রোড), ৯নং আবুল খায়ের (বিপনীবাগ সংলগ্ন), ১০নং ওয়ার্ড মহিউদ্দিন মোল্লা (নতুন বাজার), ১১নং ওয়ার্ড আব্দুল মাজেদ (ময়দার মিল), ১২নং ওয়ার্ড আজিম মিজি (মিশন রোড), ১২নং ওয়ার্ড আনোয়ার হোসেন স্বপন (দর্জি ঘাট), ১২নং ওয়ার্ড উম্মে কুলছুম (চেয়ারম্যান ঘাট), ১৩নং ওয়ার্ড হারুনুর রশিদ (ওয়ারলেস), ১৪নং ওয়ার্ড মোবারক হোসেন (বাবুরহাট), ১৪ নং ওয়ার্ড মো. কাউছার পাটওয়ারি (বাবুরহাট বাজার সংলগ্ন), ১৫নং ওয়ার্ড সুকুমার রায় (বিটি রোড)।