খুঁজুন
                               
রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৭ বৈশাখ, ১৪৩২

সমাজসেবা ও আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ায় রোটারীর ভূমিকা অপরিসীম : ইশতিয়াক এ জামান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫, ১০:৫১ পূর্বাহ্ণ
সমাজসেবা ও আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ায় রোটারীর ভূমিকা অপরিসীম : ইশতিয়াক এ জামান

বর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে চাঁদপুর সেন্ট্রাল রোটারী ক্লাবের ৩৫তম অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে । শনিবার সন্ধ্যা ৬টায় (১৮ জানুয়ারি ২০২৫) চাঁদপুর ক্লাবের মুক্তমঞ্চে ২০২৪-২০২৫ সালের ক্লাব কমিটির এই অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিতি ছিলেন রোটারী বাংলাদেশের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর পিডিজি ইশতিয়াক এ জামান, পিএইচডি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক ও মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি রোটারী বাংলাদেশের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর পিডিজি ইশতিয়াক এ জামান, পিএইচডি তাঁর বক্তব্যে বলেন, আজ চাঁদপুর সেন্ট্রাল রোটারী ক্লাব অনেকগুলো ভালো কাজ করেছে। রোটারিয়ানরা সবসময় সমাজের জন্যে ভালো কাজ করে। বিশ্বে পোলিও নির্মূল করাসহ অনেক কাজ রোটারীর মাধ্যমে হয়েছে। আমার দেখা মতে চাঁদপুর সেন্ট্রাল রোটারী ক্লাবের এই অভিষেক অনুষ্ঠানটি হলো সেরা একটি অনুষ্ঠান। যা উদাহরণ দেয়ার মতো। চাঁদপুর সেন্ট্রাল রোটারী ক্লাব সুক্ষ্মভাবে সমাজ থেকে মেধাবী লোক খুঁজে খুঁজে তাদের স্ব স্ব পেশায় সমাজে অবদান রাখার জন্য যে সম্মাননা দিয়েছে সত্যি রীতিমত অভিভূত হয়েছি। আমার বাবা একজন রোটারিয়ান ছিলেন। আমি রোটারীতে দ্বিতীয় প্রজন্ম। চাঁদপুর সেন্ট্রাল রোটারি ক্লাবের যেমন ৩৫তম বছর, আমারও রোটারীর ৩৫ বছর। আমি ঢাকা রোটারী ক্লাবের সদস্য।

তিনি আরো বলেন, ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর রোটারিতে ব্যাপক পরিবর্তন ও সংস্কার হচ্ছে। আমরা রোটারীর মাধ্যমে রোটারী ইন্টারন্যাশনালে আমাদের দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবো। কারন আমাদের দেশে যারা রোটারী করে তাদের মধ্যে শতকরা ৯৯.৯৯% হলো ভালো মানুষ। আমার টার্গেট হলো পরবর্তী রোটারী ইন্টারন্যাশনাল মিটিংয়ে বাংলাদেশ সম্পর্কে যাতে ভালো ধারনােউপস্থাপন করা। ব্যবসায়িক ও পেশাদার ব্যক্তিদের নিয়ে গড়ে উঠা রোটারী হলো বিশ্বব্যাপী সেবামূলক সংগঠন। উচ্চস্তরের মানদণ্ড, সমাজসেবা ও আন্তর্জাতিক বোঝা পড়ায় এ সংগঠনের ভূমিকা অপরিসীম। শিকাগোর মার্কিন অ্যাটর্নি পল পি. হ্যারিস ১৯০৫ সালে এ সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন যা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানরূপে স্বীকৃত। প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তি, ব্যবসায় ও পেশাদারী পর্যায়ে উচ্চ নৈতিক মূল্যবোধ গঠন এবং বিশ্বব্যাপী ফেলোশীপ প্রদানের মহান ব্রত নিয়ে আদর্শ সেবা প্রদানকল্পে এ সংগঠনটি গঠিত হয়। রোটারী গঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য আমি সবাইকে নিয়ে এক সাথে কাজ করতে চাই। যখন যে খানে মিটিং এর আয়োজন করা হয় অবশ্যই আপনারা আসবেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন, পুলিশ সুপার মুহম্মদ আব্দুর রকিব পিপিএম। আরো উপস্থিত ছিলেন রোটাঃ অ্যাড. ইকবাল বিন বাশার, চাঁদপুর চেম্বার অব কর্মাস এর সিনিয়র সহ-সভাপতি রোটা. পিপি সুভাস চন্দ্র রায়, জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রোটা. পিপি তমাল কুমার ঘোষ, জোনাল কো-অর্ডিনেটর রোটা. অধ্যাপক জাকির হোসেন, রোটা. নূরুল আমিন খান আকাশ, রোটা. শাহেদুল হক মোর্শেদ, চাঁদপুর রোটারী ক্লাবের সাবেক সভাপতি রোটা. মঞ্জুরুল কাদের সোহেল, রোটা. নাসির উদ্দিন খান, সভাপতি রোটা. নজরুল ইসলাম, প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট রোটা. মো. মোস্তফা, সহ-সভাপতি রোটা. উজ্জ্বল হোসাইন প্রমুখ।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই ২০২৩-২৪ রোটা বর্ষের প্রেসিডেন্ট রোটাঃ ইমরান হোসেনের সঞ্চালনায় পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করেন দৈনিক প্রভাতী কাগজের প্রকাশক ও সম্পাদক রোটা. আবদুল আউয়াল রুবেল পিএইচএফ, গীতা পাঠ করেন রোটা. জয়ন্তী ভৌমিক। এরপর জাতীয় সঙ্গীতের মাধ্যমে অভিষেক অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠানের প্রোগ্রাম চেয়ারম্যান ছিলেন রোটা. পিপি শেখ মনির হোসেন বাবুল আরএফএসএম। রোটারী প্রত্যয় পাঠ করেন রোটাঃ ডাঃ পীযুষ সাহা।

রোটারী ২০২৩-২৪ রোটা বর্ষের কার্যবিবরনী তুলে ধরেন ক্লাব সেক্রেটারী রোটা. রেশেদা আক্তার। ২০২৩-২৪ রোটা বর্ষের প্রেসিডেন্ট রোটা. ইমরান হোসেন, ২০২৪-২৫ রোটা বর্ষের প্রেসিডেন্ট রোটা. ডা. ইফতেখারুল আলম ও সেক্রেটারী রোটা. আবু ইউসুফ তালুকদার মানিকেরর কলার হস্তান্তর করেন। নবাগত প্রেসিডেন্ট রোটাঃ ডাঃ ইফতেখারুল আলম ক্লাব সদস্যদের পরিচয় তুলে ধরেন।

চলতি রোটা বর্ষে ক্লাব সদস্যরা তাদের স্ব স্ব পেশায় বিশেষ অবদানের জন্য ৮ জন সদস্যকে প্রধান অতিথির হাত থেকে সম্মাননা ক্রেষ্ট দেয়া হয়। এছাড়াও সমাজের বিভিন্ন পেশায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য ৮ জন পেশাজীবীকেও সম্মাননা দেওয়া হয়। ৫ জন নতুন সদস্যকে চাঁদপুর সেন্ট্রাল বোটারী ক্লাবের মেম্বার করে প্রধান অতিথি পিন পরিয়ে দেন। এরা হলেন : চাঁদপুর জেলা জজ কোর্টের পিপি কোহিনুর বেগম, ফকরুল ইসলাম, ব্যবসায়ীএমএ লতিফ, অ্যাড. মিল্টন, ব্যবসায়ী এম সফিউল্লা।  চাঁদপুর জেলা আইনজীবী সমিতি ১০ জন গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদেরও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়। সকল আমন্ত্রিত অতিথি ও ক্লাব সদস্যরা নৈশভোজ করে মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন

চাঁদপুরে দুটি পাইপ গান উদ্ধার করলো যৌথ বাহিনী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ১:১৫ অপরাহ্ণ
চাঁদপুরে দুটি পাইপ গান উদ্ধার করলো যৌথ বাহিনী

 চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুটি দেশীয়  পাইপ গান ও দুটি শটগান কার্তুজ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে এই ঘটনায় কেউ আটক হয়নি। শনিবার (১৯ এপ্রিল ২০২৫) দিনগত রাতে চাঁদপুর  সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকার ঢালী বাড়ী মসজিদ সংলগ্ন মাঠ থেকে এসব অস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার করা হয়। রোববার (২০ এপ্রিল ২০২৫) সকালে চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্পের অপারেশনাল অফিসার লেফটেন্যান্ট জাবিদ হাসান এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, স্থানীয় গোপন তথ্যের ভিত্তিতে চাঁদপুর সদর আর্মি ক্যাম্প হতে ডাকাত ও মাদক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে সদর উপজেলার বিষ্ণুপুর এলাকায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) এবং সেনাবাহিনী যৌথ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে দুটি দেশীয় তৈরী পাইপ গান এবং দুটি শটগান কার্তুজ উদ্ধার করা হয়।

আইনি ব্যবস্থাগ্রহণ করার জন্যে উদ্ধারকৃত সামগ্রী চাঁদপুর সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। গেল বছরের ৪ সেপ্টেম্বর থেকে যৌথ বাহিনীর নেতৃত্বে চাঁদপুর জেলার সকল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, মাদক কারবারি এবং অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম চলমান রয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।

বহরিয়া বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৩ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ
বহরিয়া বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৩ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

চাঁদপুর সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর ইউনিয়নের বহরিয়া বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ২০ এপ্রিল রোববার রাত ২টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক সৈয়দ মুহাম্মদ মোরশেদ হোসেন।

তিনি বলেন, ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আমাদের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে কীভাবে আগুন লেগেছে তা এখনো বলা যাচ্ছে না।

বাজারের এক ব্যবসায়ী জানান, কাপড়ের দোকান, খাবার হোটেল, স্বর্ণের দোকান, মাইক ও ব্যাটারি দোকান, টেইলার্সসহ প্রায় ১৩টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, প্রথমে একজন সিএনজির ড্রাইভার দেখে বাজারে আগুন লাগছে। পরে বাজার থেকে আমার এক পরিচিত ভাই ফোন করে বলেন বাজারে আগুন লেগেছে। পরে আমরা বাজারে আগুন লাগার বিষয়টি মাইকিং করি। এছাড়াও আমি সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসকে ফোন দেই। পরে তারা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

চাঁদপুর দক্ষিণ ফায়ার স্টেশনের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. সামছুল আলম বলেন, আগুন লাগার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যায়। প্রায় দেড় ঘণ্টা পর আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ন্ত্রণে আসে। কাঠের দোকান, ফার্নিচার ওষুধ, কাপড়ের দোকান মোট ১৩টি দোকান পুড়ে গেছে। তবে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করার পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছে। এতে প্রায় ২০ লাখ টাকার মালামাল ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

মতলব উত্তরে নদীতীরে স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধে ব্যাপক ধস

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ৮:২৫ পূর্বাহ্ণ
মতলব উত্তরে নদীতীরে স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধে ব্যাপক ধস

মতলব উত্তরে দুটি ইউনিয়নে মেঘনা নদীর করাল গ্রাসে  স্থায়ী প্রতিরক্ষা বাঁধে ব্যাপক ধস দেখা দিয়েছে । যার ফলে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে এলাকাবাসীর মাঝে। মতলব উত্তরের ফরাজিকান্দির সোনারপাড়া ও জহিরাবাদের সানকিভাঙ্গা এলাকায়  নদীর তীরের প্রতিরক্ষা বাঁধের প্রায় দুই কিলোমিটারে ভয়াবহ ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে এসব এলাকা রক্ষায় স্থাপনকৃত  ব্লক ও জিও টেক্সটাইল ব্যাগ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এর ফলে ভয়াবহ হুমকিতে রয়েছে  ল্ঞ্চঘাট, বাজার, বেশ ক’টি স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ  দুটি ইউনিয়নের  প্রায়  সহস্রাধিক পরিবারের বাড়িঘর।

২০১৭ সালে জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের মাধ্যমে পানি উন্নয়ন বোর্ড এই অঞ্চলে   স্থায়ী প্রতিরক্ষামূলক  বাঁধের কাজ  করে। তখন নদী তীরে  বালিভর্তি  জিও ব্যাগ  ও  ব্লক স্থাপন করা হয়।  ইতোমধ্যে   এই  প্রতিরক্ষা  কাজের ৩ শ’ মিটার প্রমত্তা মেঘনা গর্ভে  চলে  গেছে।  ভাঙ্গন এলাকা ঘুরে ও  বিভিন্ন জনের সাথে কথা বলে জানা ও দেখা  যায়, সোনারপাড়া ও সানকিভাঙ্গা এলাকার নদীতীর রক্ষা বাঁধের ব্লক ক্রমান্বয়ে  দেবে  যাচ্ছে ও নদী তীরে যে জিও ব্যাগ স্থাপন করা হয়েছিল, তার নিচের মাটি সরে যাওয়ায় ক্রমান্বয়ে নদীতে চলে যাচ্ছে। বিশাল এলাকায় ফাটল দেখা দিয়েছে।

 জহিরাবাদ ইউনিয়নের  প্রায় দেড় কিলোমিটার ও ফরাজিকান্দি ইউনিয়নের প্রায় ৮শ’ মিটার এখন নদী ভাঙ্গনের মুখে রয়েছে বলে জানান মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের সাব অ্যাসিসটেন্ট ইন্জিনিয়ার জাহাঙ্গীর হোসেন। জহিরাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান মো. সেলিম মিয়া জানান, এই এলাকার ভাঙ্গন রোধে যে স্থায়ী প্রকল্পে কাজ শুরু হয়েছিল, তখন স্থানীয় রাজনৈতিক  নেতাদের  দ্বন্দ্বের বলি হয়ে প্রকল্পটির  কাজ শেষ না করে স্থগিত করতে হয়। যে কারণে এখন আমরা নদী ভাঙ্গনের শিকার। ফরাজিকান্দির ইউপি চেয়ারম্যান  রেজাউল করিম জরুরি ভিত্তিতে ভাঙ্গন এলাকা রক্ষার দাবি জানিয়েছেন।
মেঘনা-ধনাগোদা সেচ প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মো.সেলিম শাহেদ  বলেন, পাউবো ইতোমধ্যে ভাঙ্গন এলাকা স্টাডি করেছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ চলমান রয়েছে। যতো দ্রুত সম্ভব ভাঙ্গন প্রতিরোধে ব্যবস্থা নেয়ার পদক্ষেপটি অব্যাহত রয়েছে।