খুঁজুন
                               
রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৩০ ভাদ্র, ১৪৩২

স্টেগনোগ্রাফির ফাঁদ! এক ক্লিকেই হারাতে পারেন সর্বস্ব

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫, ৯:০৯ পূর্বাহ্ণ
স্টেগনোগ্রাফির ফাঁদ! এক ক্লিকেই হারাতে পারেন সর্বস্ব

হোয়াটসঅ্যাপে অপরিচিত নম্বর থেকে সুন্দরী এক নারীর ছবি আসছে। সঙ্গে লেখা—“এনাকে চেনেন?” কৌতূহলী হয়ে ছবিটিতে ক্লিক করলেই ঘটে যেতে পারে অঘটন। কারণ এই ছবির মধ্যেই লুকিয়ে থাকতে পারে ভয়ঙ্কর ম্যালওয়্যার, যা আপনার ফোনের যাবতীয় তথ্য হ্যাক করে নিতে সক্ষম।
সাইবার বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এটি একটি ধূর্ত সাইবার হামলা, যার পেছনে রয়েছে ‘স্টেগনোগ্রাফি এলএসবি (খবধংঃ ঝরমহরভরপধহঃ ইরঃ)’ নামক প্রযুক্তি। ‘স্টেগনোগ্রাফি’ শব্দটি এসেছে গ্রিক ভাষা থেকে, যার অর্থ ‘গোপন লেখা’। আধুনিক সময়ে এই পদ্ধতি হ্যাকারদের অন্যতম অস্ত্র হয়ে উঠেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ছবি বা জিফ ফাইলের মধ্যে এমনভাবে গোপন কোড ঢুকিয়ে দেওয়া হয়, যা সাধারণ অ্যান্টিভাইরাসে ধরা পড়ে না। ২০১৭ সাল থেকে এই কৌশলের মাধ্যমে ডযধঃংঅঢ়ঢ়-এ ম্যালওয়্যার ছড়ানোর নজির রয়েছে। ছবি ডাউনলোড করামাত্র, কোডটি ফোনে সক্রিয় হয়ে যায় এবং ব্যবহারকারীর অজান্তেই ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে ডেটা সংগ্রহ করতে শুরু করে।
একটি ছবির মধ্যে সাধারণত লাল, সবুজ ও নীল এই তিন রঙের জন্যে তিন বাইট ডেটা ব্যবহার হয়। হ্যাকাররা এই রঙের একেবারে শেষের বিট বা ‘খবধংঃ ঝরমহরভরপধহঃ ইরঃ’-এর মধ্যেই লুকিয়ে রাখে বিপজ্জনক কোড। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ‘আলফা চ্যানেলে’ও এই কোড লুকানো থাকে।
এ বিষয়ে সাইবার বিশেষজ্ঞরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন—
অপরিচিত নম্বর থেকে আসা ছবি, ফাইল বা ভয়েস মেসেজে ক্লিক করবেন না।
WhatsApp-Gi Silent Unknown Callers’ অপশনটি চালু করে রাখুন।
ফোনের অপারেটিং সিস্টেম ও সিকিউরিটি সফটওয়্যার আপডেট রাখুন।
ছজ কোড স্ক্যান করার সময় সতর্ক থাকুন।
ঙঞচ বা ব্যক্তিগত তথ্য কোনও অবস্থাতেই শেয়ার করবেন না।
তারা আরও জানান, মেশিন লার্নিং ও এআই-এর সাহায্যে এমন হামলা ঠেকানোর নতুন প্রযুক্তি তৈরির কাজ চলছে। তবে, যত উন্নত প্রযুক্তিই আসুক, ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত সচেতনতাই প্রথম এবং প্রধান প্রতিরক্ষা।

এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায় : অ্যাড. শাহজাহান মিয়া

মুহাম্মদ বাদশা ভূঁইয়া,চাঁদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:২৪ পূর্বাহ্ণ
এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায় : অ্যাড. শাহজাহান মিয়া

চাঁদপুর সদর উপজেলার ১ নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কাজীর বাজার এলাকায় চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর) আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মনোনীত এমপি প্রার্থী, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী এডভোকেট শাহজাহান মিয়া ব্যাপক গণসংযোগ ও পথসভা করেছেন। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে তিনি কাজীর বাজারসহ বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে গণসংযোগ করেন। এ সময় সাধারণ মানুষের সাথে কুশল বিনিময় করেন এবং দাড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে সমর্থন কামনা করেন।
সংক্ষিপ্ত পথসভায় বক্তব্য রাখেন এডভোকেট শাহজাহান মিয়া। তিনি বলেন, “এই দেশের মানুষ ন্যায়, ইনসাফ ও কল্যাণমুখী রাজনীতি চায়। দুঃশাসন ও বৈষম্যের শিকার জনগণ শান্তি, ন্যায়বিচার এবং সমান অধিকার নিশ্চিত করতে চায়। তাই আগামী নির্বাচনে ন্যায় ও ইনসাফের প্রতীক দাঁড়িপাল্লাকে বিজয়ী করতে হবে। ইনশাআল্লাহ, জনগণ যদি দাড়িপাল্লার পক্ষে ভোট দেয় তবে আমরা দেশে প্রকৃত পরিবর্তন আনতে পারবো।” তিনি আরও বলেন, “আমরা ব্যক্তির বিরুদ্ধে নয়, আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করি। ইসলাম ও জনগণের কল্যাণই আমাদের মূলনীতি। আপনাদের দোয়া ও সহযোগিতা থাকলে এ আসনে বিজয় সুনিশ্চিত হবে।”
গণসংযোগ ও পথসভায় উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর সদর উপজেলা আমীর মাওলানা আফসার উদ্দিন মিয়াজী, ১ নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন প্রধানিয়া, ইউনিয়ন জামায়াত সভাপতি কাজী মোঃ আবু তাহের, সেক্রেটারী মোঃ আল আমিন আখন্দ, সহকারী সেক্রেটারী মোঃ আফজাল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ সুরুজ, ৫ নং ওয়ার্ড সেক্রেটারী আবুল কাশেম হাওলাদারসহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড জামায়াতের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতৃবৃন্দ। এ সময় এলাকায় এক উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয় এবং সাধারণ মানুষ দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে স্লোগান দেন।

মাদ্রাসা শিক্ষা আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে : ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:২১ পূর্বাহ্ণ
মাদ্রাসা শিক্ষা আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে : ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী

বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে মাদ্রাসা শিক্ষক সম্মেলন– ২০২৫” অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল ১৩সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় চাঁদপুর চেয়ারম্যান ঘাটস্থ ইউরেশিয়া কনভেনশন হলে এই সম্মেলন এর আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ ড. মুহাম্মদ শাহাজান মাদানী। তিনি বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষা শুধু ধর্মীয় জ্ঞান নয়, নৈতিকতা ও দেশপ্রেমের আলোকবর্তিকা জ্বালিয়ে রাখছে। শিক্ষার্থীদের চরিত্র গঠন, সমাজে সুশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি এবং তরুণ প্রজন্মকে অপসংস্কৃতি থেকে দূরে রাখতেও মাদ্রাসার শিক্ষকদের অবদান অনন্য। জাতীয় জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে। ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনেও মাদ্রাসার শিক্ষক ও ছাত্ররা অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তাই রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি ও মর্যাদার ক্ষেত্রেও মাদ্রাসা শিক্ষকদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা সময়ের দাবি।
তিনি আরো বলেন, সরকারি-বেসরকারি শিক্ষক বেতন স্কেলে বৈষম্য দূর না হলে প্রকৃত শিক্ষাব্যবস্থা ভারসাম্যপূর্ণ হবে না। শিক্ষকেরা সন্তুষ্ট হলে শিক্ষা মানোন্নয়ন সহজ হবে। এ জন্য জাতীয় বাজেটে আলাদা বরাদ্দ এবং মাদ্রাসা শিক্ষার আধুনিকায়নে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। তিনি আহ্বান জানান, ডিজিটাল যুগের চাহিদা অনুযায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের তথ্যপ্রযুক্তি প্রশিক্ষণ ও সুবিধা দিতে হবে। যাতে তারা যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদান করে ছাত্রছাত্রীদের দেশ গড়ার যোগ্য নাগরিক হিসেবে তৈরি করতে পারেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার প্রধান উপদেষ্টা মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজী, কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারী ও মাদ্রাসা-ই-মোহাম্মদিয়া আরবিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মুফতি আ.ন.ম মাঈন উদ্দিন সিরাজী, চাঁদপুর জেলার শিক্ষা অফিসার মোহাম্মদ রুহুল্লাহ, মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ জেলা শাখার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট মোঃ শাহজাহান মিয়া, অধ্যাপক মোঃ আবুল হোসেন।
বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা মোঃ ছগীর হোছাইন এর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা নূর মোহাম্মদ খান এর পরিচালনায় আরো বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি ও আল আমিন একাডেমী স্কুল এন্ড কলেজের উপাধ্যক্ষ অধ্যাপক রুহুল আমিন, আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন জেলা সেক্রেটারী ফরিদগঞ্জ আদর্শ একাডেমীর অধ্যক্ষ মোঃ হারুনুর রশিদ, শাহাতলী কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ বিল্লাল হোসেন, হাজীগঞ্জ সাদ্রা হামিদিয়া ফাজিল মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মাওলানা আবু বকর, ভুলদিঘী কামিল মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ তৈয়বুল রহমান, আল-আমিন মহিলা মাদ্রাসার সুপার মোঃ হাফিজুর রহমান, নিশ্চিন্তপুর কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ ফখরুদ্দিন, চাপাতলী ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ মনিরুল ইসলাম মজুমদার, পশ্চিম সেকদী আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ মকবুল আহমেদ, মনিহার দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা নাজির আহমেদ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চাঁদপুর শ্রমিক ফেডারেশনের সহ সভাপতি অধ্যাপক শাহ আলম, চাঁদপুর শহর জামায়াতের আমীর এড: শাহজাহান খান সহ অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
সম্মেলনে প্রধান অতিথি বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষক পরিষদ চাঁদপুর জেলা শাখার জন্য ৩১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করেন। এতে সভাপতি নির্বাচিত হন মাওলানা মোঃ ছগীর হোসাইন এবং সেক্রেটারী নির্বাচিত হন মাওলানা নূর মোহাম্মদ খান। চাঁদপুর জেলার আটটি উপজেলার মাদ্রাসা শিক্ষক এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।

শিশু-কিশোরদের কাছে সাঁতার কেবল একটি খেলা নয়, বরং জীবন রক্ষার অনন্য কৌশল : জেলা প্রশাসক

মুহাম্মদ বাদশা ভূঁইয়া, চাঁদপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১১:১৪ পূর্বাহ্ণ
শিশু-কিশোরদের কাছে সাঁতার কেবল একটি খেলা নয়, বরং জীবন রক্ষার অনন্য কৌশল : জেলা প্রশাসক

বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশনের সার্বিক সহযোগিতায় এবং জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’এর অংশ হিসেবে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শহরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা সড়ক সড়স্খ অঙ্গীকার লেকে জেলা প্রশাসক কাপ সাঁতার প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোঃ মহসিন উদ্দিন। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সুইমিং ফেডারেশনের সেক্রেটারি মাহবুবুর রহমান শাহীন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ রুহুল্লাহ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক এরশাদ উদ্দিন,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মুকুল চাকমা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) চাঁদপুর জেলা সভাপতি শেখ ফরিদ আহমেদ মানিক, জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া প্রমুখ ।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ মহসিন উদ্দিন বলেন,সাঁতার বাংলাদেশের ঐতিহ্যের অংশ। নদীমাতৃক এই দেশের শিশু-কিশোরদের কাছে সাঁতার কেবল একটি খেলা নয়, বরং জীবন রক্ষার অনন্য কৌশল। চাঁদপুর জেলা প্রশাসন সাঁতারের মতো জীবনঘনিষ্ঠ খেলাকে উৎসাহিত করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। আজকের এই প্রতিযোগিতা শুধু ক্রীড়া নয়, বরং তরুণদের সুস্থ দেহ ও সুন্দর মনের বিকাশে অনন্য ভূমিকা রাখবে। তারুণ্যের শক্তিকে সঠিক পথে কাজে লাগাতে এ ধরনের উদ্যোগ ধারাবাহিকভাবে চলমান থাকবে।
জাতীয় পর্যায়ে মানসম্পন্ন সাঁতারু গড়ে তোলা ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের ক্রীড়াক্ষেত্রকে সমৃদ্ধ করা আমাদের মূল লক্ষ্য। এজন্য স্কুল-কলেজ পর্যায় থেকে প্রতিভা খুঁজে বের করে যথাযথ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে। প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বয়সের ছেলে এবং মেয়ে প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করে এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ সাঁতার প্রদর্শন করে। অনুষ্ঠানের শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অতিথিবৃন্দ।