খুঁজুন
                               
বুধবার, ২২ অক্টোবর, ২০২৫, ৬ কার্তিক, ১৪৩২

মহাকাশ : এ সপ্তাহে দেখা যাবে কর্ন মুন, সঙ্গে শনি

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ১০:৪৩ পূর্বাহ্ণ
মহাকাশ : এ সপ্তাহে দেখা যাবে কর্ন মুন, সঙ্গে শনি

চলতি সপ্তাহের শেষ দিকে দারুণ এক মহাজাগতিক দৃশ্যের সাক্ষী হতে যাচ্ছে মানুষ। এই সপ্তাহের শেষ দিকে আকাশের পূর্ব দিগন্তে উদিত হবে বিরাট চাঁদ ‘কর্ন মুন’। ধীরে ধীরে যা পরিণত হবে ‘ব্লাড মুন’ বা রক্তাভ চাঁদে। চাঁদের সঙ্গেই নজর কাড়বে ছোট স্থির আলোর মতো দেখতে শনিগ্রহ।
আগে ইতিহাসে প্রতিটি পূর্ণিমাকে সেই মাসের গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা প্রকৃতির বড় পরিবর্তনের প্রতীক হিসেবে ধরত মানুষ। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে প্রতিটি পূর্ণিমাকে এক বা একাধিক বিশেষ নামে ডাকা হয়েছে। সে হিসেবে সেপ্টেম্বরকে শস্যের মাস ধরে এ সময় হওয়া পূর্ণিমাকে বলা হয় ‘কর্ন মুন’।
বিবিসির স্কাই অ্যাট নাইট ম্যাগাজিনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, আগামী ৭ সেপ্টেম্বর কর্ন মুন দেখা যাবে পূর্ব আকাশে। অবস্থানভেদে রক্তাভ চাঁদের গ্রহণও দেখা যেতে পারে। চাঁদের সঙ্গেই দেখা যাবে শনি গ্রহ। এতে রাতের আকাশে তৈরি হবে এক অপূর্ব দৃশ্য।
আকাশে পূর্ণ চাঁদ আর তার উজ্জ্বল জ্যোৎস্না সবসময়ই মানুষকে মুগ্ধ করেছে। কৃত্রিম আলোর আবির্ভাবের অনেক আগে এটি সত্যিকারের মহাজাগতিক দর্শনীয় বস্তু ছিল। এই চাঁদ বছরের প্রতিটি মাসে একবার (বা তার বেশি) সন্ধ্যা আকাশের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হয়ে চরাচর আলোকিত করত। একইভাবে প্রতি মাসে রাতের আকাশে পূর্ণ চাঁদের উপস্থিতি ঐতিহ্যগতভাবে সেই মাসে প্রকৃতির বড় ঘটনা বা পরিবর্তনকে প্রতীকীভাবে তুলে ধরত মানুষের কাছে। সেপ্টেম্বরের পূর্ণ চাঁদকে উত্তর আমেরিকার মানুষ নাম দিয়েছে ‘কর্ন মুন’। কারণ এটি এমন সময় দেখা যায়, যখন উত্তর আমেরিকায় ঐতিহ্যগতভাবে ভুট্টা কাটা হতো।
সেপ্টেম্বরের পূর্ণ চাঁদকে কখনও কখনও ‘হারভেস্ট মুন’ নামেও ডাকা হয়। এর কারণ হলো, হারভেস্ট মুন হলো সেপ্টেম্বরের বিষুবরেখার সবচেয়ে কাছের পূর্ণ চাঁদ। জ্যোতির্বিদরা বলছেন, চলতি বছর ৬ অক্টোবর আকাশে ‘হারভেস্ট মুন’ দেখা যেতে পারে। যার অর্থ এই বছরের ‘কর্ন মুন’ ‘হারভেস্ট মুন’ নয়।
জানা গেছে, ৭ সেপ্টেম্বর ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার কিছু অংশ থেকে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণও দেখা যেতে পারে। চন্দ্রগ্রহণ তখনই ঘটে, যখন পৃথিবী সূর্য এবং চাঁদের মাঝখানে থাকে। সূর্যের আলো পৃথিবীর ঘন বায়ুমণ্ডল দ্বারা প্রতিসরিত এবং বিক্ষিপ্ত হয়। যখন এ আলো চাঁদের পৃষ্ঠে আঘাত করে, তখন উপগ্রহটিকে লালচে দেখায়।
বিবিসি আরও জানায়, ৭ সেপ্টেম্বরের রাত শুধু পূর্ণিমা বা ব্লাড মুনের জন্যই বিশেষ নয়, এ দিন চাঁদ ও শনি গ্রহকেও আকাশে খুব কাছাকাছি দেখা যাবে। খালি চোখে শনিকে চাঁদের খুব কাছে দেখা যাবে উজ্জ্বল বিন্দুর মতো। তবে কেউ টেলিস্কোপে দেখলে শনির বলয়ও দেখতে পারেন। এ ঘটনা খুবই বিরল না হলেও একসঙ্গে পূর্ণিমা, পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ ও শনি গ্রহ দেখা জ্যোতির্বিজ্ঞানপ্রেমীদের কাছে বিশেষ মুহূর্তই বলা চলে।
জানা গেছে, ৬ থেকে ৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় চাঁদ ও শনি গ্রহ আকাশের একই অংশে দেখা যাবে। এতে করে খালি চোখেই একসঙ্গে কর্ন মুন ও শনি গ্রহের দারুণ সুন্দর যুগলবন্দির দেখা মিলবে আকাশে।

জবি ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:০৮ অপরাহ্ণ
জবি ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জুবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটন করেছে পুলিশ। সোমবার (২০ অক্টোবর) রাতে ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য জানিয়ে বলেন, এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম।
রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে রাজধানীর আরমানিটোলায় টিউশনিতে গিয়ে খুন হন পরিসংখ্যান বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ও জবি ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জুবায়েদ হোসেন। পুলিশ জানায়, রোববার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটের দিকে আরমানিটোলার পানির পাম্প গলির ‘রওশন ভিলা’ নামের বাড়ির সিঁড়ি থেকে জুবায়েদের রক্তমাখা মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই সময় সিসিটিভি ফুটেজে দুজন তরুণকে পালিয়ে যেতে দেখা গেছে, তবে তাদের মুখ স্পষ্ট নয়। গত এক বছর ধরে ওই বাড়িতেই বর্ষাকে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান পড়াতেন জুবায়েদ। ঘটনার পর বর্ষাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ হেফাজতে নেয়।
বংশাল থানা সূত্রে জানা গেছে, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত অভিযুক্ত ছাত্রী ও সন্দেহভাজন মাহির রহমানসহ চারজনকে আটক করা হয়েছে। নিহত জুবায়েদ ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী এবং কুমিল্লা জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের সভাপতি। ওই ছাত্রীর সঙ্গে দীর্ঘ ৯ বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল আটক মাহির রহমানের। সম্প্রতি সম্পর্কের অবসান ঘটান ওই ছাত্রী, যা নিয়েই শুরু হয় টানাপোড়েন।
রোববার বিকেলে ওই ছাত্রীর বাসায় টিউশনে যাওয়ার পথে জুবায়েদের সঙ্গে দেখা হয় মাহিরের। এসময় দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। কিছুক্ষণ পরেই জুবায়েদ ছুরিকাঘাতে নিহত হন। এদিকে, ময়নাতদন্ত শেষে সোমবার দুপুরে জুবায়েদের প্রথম জানাজা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। পরে তার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।

হুন্ডি মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে ৬০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেন

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:০৫ অপরাহ্ণ
হুন্ডি মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে ৬০০ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেন

একটি হুন্ডি মাফিয়া চক্রের দুই শতাধিক সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থপাচারসহ নানা অপরাধের তথ্য পেয়েছে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। এই তথ্য জানিয়ে সিআইডি সূত্র বলছে, তারা হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের পাশাপাশি স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত।
প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে সিআইডি বলছে, এই চক্রের সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত। তাঁরা দেশ থেকে স্বর্ণ চোরাচালানসহ অবৈধভাবে দেশ থেকে অর্থপাচারে জড়িত। তাঁদের বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৬০৮ কোটি টাকার সন্দেহজনক অর্থ লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। এমন অ্যাকাউন্টের সংখ্যা ৯৬ বলে সিআইডি জানিয়েছে।
সিআইডি বলছে, হুন্ডি চক্রের হোতা মনীন্দ্র নাথ বিশ্বাসের অ্যাকাউন্টে গত এক বছরে ৫৮২ কোটি টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁর সহযোগী গোলাম সারওয়ার আজাদ ও তরিকুল ইসলাম রিপন ফকিরের অ্যাকাউন্টে মিলেছে আরো ১০০ কোটি টাকা লেনদেনের তথ্য। তাঁদের গ্রেপ্তারে এরই মধ্যে অভিযান শুরু হয়েছে।
চক্রের সদস্যরা দেশের গণ্ডি পেরিয়ে মার্কিন মুলুকেও সক্রিয়। এর মধ্যে তাঁরা ফাঁদে ফেলে এক মার্কিন নাগরিকের কাছ থেকে বিপুল অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন। তাঁর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দেশের শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা এখন হন্যে হয়ে খুঁজছে এই চক্রের সদস্যদের। এই চক্রের সদস্যরা স্বর্ণ চোরাচালানের সঙ্গেও সম্পৃক্ত। সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে এঁরা হুন্ডির মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেন করে থাকেন।
সিআইডি সূত্র বলছে, সম্প্রতি এই অপরাধীরা ডেবোলা জন্সটোন রামলো ডেবি নামের একজন মার্কিন নাগরিককে কৌশলে তাঁদের ফাঁদে ফেলেন। তাঁর কাছ থেকে আড়াই কোটি টাকার বেশি (দুই কোটি ৭০ লাখ ১৬ হাজার ৩৫১.৭২ টাকা) আত্মসাৎ করা হয় বলে অভিযোগ পেয়েছে সিআইডি। মার্কিন শীর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা এমন অভিযোগ পেয়ে তদন্তে সিআইডির সহযোগিতা চেয়েছে।
সিআইডির অনুসন্ধান অনুযায়ী, দেশে বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে যে পরিমাণ অর্থ পাচার করা হচ্ছে, সম্প্রতি এর চেয়ে বেশি পাচার করা হচ্ছে হুন্ডির মাধ্যমে। এভাবে প্রতিবছর ৭৫ হাজার কোটি টাকা পাচার করা হয়।

সিআইডির এক কর্মকর্তা বলেন, হুন্ডি মানে অনেকের কাছে শুধু রেমিট্যান্স বৈধ চ্যানেলে না পাঠিয়ে অবৈধ কোনো চ্যানেলের মাধ্যমে পাঠানো। কিন্তু বাস্তবিক অর্থে হুন্ডির ব্যাপকতা অনেক বেশি।

তদন্তসংশ্লিষ্ট সিআইডি সূত্র বলছে, বাংলাদেশের নাগরিকদের মাধ্যমে একজন মার্কিন নাগরিক প্রতারিত হন। আমেরিকার গোয়েন্দা সংস্থা অভিযোগ পেয়ে এই নিয়ে বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার কাছে সহযোগিতা চেয়ে যোগাযোগ করে।
সিআইডির অনুসন্ধানে উঠে আসে, এই হুন্ডি চক্র নানা ছলচাতুরীর মাধ্যমে মার্কিন নাগরিকদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বাংলাদেশে থাকা অভিভাবকদের সঙ্গে তারা একই ধরনের প্রতারণা করে বিপুল অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেয়।
এই সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যরা নামসর্বস্ব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে দীর্ঘদিন ধরে বড় অঙ্কের টাকা লেনদেন করে আসছে। অনুসন্ধানে উঠে আসা এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে আইনক্স ফ্যাশন, ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজ, জামান এন্টারপ্রাইজ ও নোহা এন্টারপ্রাইজ। এর মধ্যে আইনক্স ফ্যাশনের নামে বিভিন্ন ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে অর্থ লেনদেনের তথ্য পাওয়া যায়।
মার্কিন নাগরিকের প্রতারিত হওয়ার অভিযোগটির অনুসন্ধানকালে আরো উঠে আসে, চক্রের সদস্যরা স্বর্ণ চোরাচালানে জড়িত। তাঁরা ঢাকার তাঁতীবাজারসহ বিভিন্ন দোকান থেকে ভাঙ্গারি স্বর্ণ সংগ্রহ করে তা গলিয়ে পাকা সোনার বার আকারে রূপান্তরিত করে দীর্ঘদিন ধরে পাচার করে আসছেন। এসব পাচার করা সোনার বার মূলত সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার করা হয় বলে অনুসন্ধানে উঠে আসে।
সুইজারল্যান্ডের সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বাংলাদেশিদের সুইস ব্যাংকে রাখা টাকার পরিমাণ ছিল পাঁচ হাজার ৩৬৭ কোটি টাকা, যা ২০২০ সালে কিছুটা কমে পাঁচ হাজার ৩৪৭ কোটি হয়। কিন্তু ২০২১ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত টাকার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় আট হাজার ২৭৫ কোটি টাকা।

খাদ্য অধিকার আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার গণজমায়েত, লিফলেট বিতরণ, আলোচনাসভা ও স্মারকলিপি প্রদান

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫, ২:২২ অপরাহ্ণ
খাদ্য অধিকার আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার গণজমায়েত, লিফলেট বিতরণ, আলোচনাসভা ও স্মারকলিপি প্রদান

‘সবার জন্য খাদ্য চাই, খাদ্য অধিকার আইন বাস্তবায়ন, সামাজিক সুরক্ষাখাতে বরাদ্দ বাড়ানো ও ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করার দাবিতে জনসচেতনতায় লিফলেট বিতরণ, গণজমায়েত, আলোচনা সভা ও জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর ২০২৫) খাদ্য অধিকার আন্দোলন, চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে কর্মসূচি পালন করা হয়।
নবরূপ মানবিক উন্নয়ন সংস্থার প্রধান নির্বাহী পিএম বিল্লাল হোসাইনের পরিচালনায় আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন খাদ্য অধিকার আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার সভাপতি মুহাম্মদ এনায়েত উল্লাহ খোকন, ব্রাক রিজিওনাল ম্যানেজার মো. সেলিম মোল্লা, আরসিডিএস নির্বাহী পরিচালক মুহাম্মদ সাদেক সফিউল্লাহ, স্কলার ওয়েলফেয়ারের পরিচালক বিএম হাসান সাংবাদিক ও লেখক রোটা. উজ্জ্বল হোসাইন, নারী নেত্রী নুরজাহান আক্তার, শাহরাস্তি পরিবার উন্নয়নের আব্দুল মান্নান বক্তব্য প্রদান করেন। আলোচনা সভা শেষে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ মোহসীন উদ্দিন নিকট নিরাপদ খাদ্য আন্দোলনের বিভিন্ন দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।